Robbar

কলাম

পত্র-পত্রিকায় ঘোষণা করা হল কাস্ত্রো আসছেন, তবে ইনি মেক্সিকোর সোপ অপেরা স্টার

রাজকাপুর-পাগল দেশে রাজ কাপুরের ভাগ‌্যেও জোটেনি এমন রাজসম্মান। অনেকে ভেরোনিকাকে ‘কূটনীতিবিদ’ আখ‌্যা দিলেন।

→

রাখাল ছেলে যেমন বাঁশি বাজায়, আমিও তেমন নিজের খুশিতে লিখি, বলেছিলেন যাযাবর

‘দৃষ্টিপাত’ অমন সাফল্যের পরও আর ওইরকম লেখা লেখেননি। আমার ধারণা এই অর্থেও তাঁর যাযাবর নাম সার্থক। নিজের লেখালিখি নিয়ে তিনি বলতেন– ‘আমার কোনো নেশা নেই। শখ আছে। সাহিত্য তার মধ্যে একটি। আমার লেখার পেছনে কোনো নেশা নেই। আছে তুষ্টি। নিজের খুশিতে লিখি। মাঠে রাখাল ছেলে যেমন বাঁশি বাজায়।’

→

প্রীতীশ নন্দীর চেয়েও কলকাতা ঢের বেশি চেনা অমিতাভের!

একথা বলেছিলেন অমিতাভ বচ্চন নিজেই। কলকাতায় গ্যালারি এইট্টি এইটের ছবির প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে এসে।

→

যোগেন চৌধুরীর প্রথম দিকের ছবিতে যে মাছ-গাছ-মুখ– তা বাংলাদেশের ভিটেমাটির

শুরু হল কামরুল হাসান মিথুনের নতুন কলাম ‘দ্যাশের বাড়ি’। আজ প্রথম কিস্তিতে শিল্পী যোগেন চৌধুরীর দেশের বাড়িকে ফিরে দেখা।

→

যে গান ট্রেনের ভিখারি গায়কদের গলায় চলে আসে, বুঝতে হবে সেই গানই কালজয়ী

শুরু হল স্বপ্নময় চক্রবর্তীর নতুন কলাম ‘ব্লটিং পেপার’। স্মৃতির টুকরো ছেঁড়া পাতা। যেখানে ধরা পড়ে হারানো সময়, হারানো জিনিস।

→

খোলা হাওয়ায় মানুষের আর কোনও কিছু নিয়েই চিন্তা নেই, অন্ন চিন্তা ছাড়া

এই কিছুদিন আগেও আশা ছিল আগামী কাল বাঁচা সহজ হবে। ছেলে-মেয়েরা স্কুলে বিনামূল‌্যে আহার পাচ্ছিল, গরমের ছুটির সময় নামমাত্র মূল‌্যে হলিডে হোমে যেতে পারত, অবসর সময়ে শখের ক্লাবে বা আসরে যাওয়ার সুযোগ পেত, নতুন ফ্ল‌্যাট পাওয়ার প্রতিশ্রুতিও পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু এল অন‌্য সময়। এখন আর তার সন্তানদের প্রয়োজন নেই কারও।

→

ভালোবাসা প্রকাশের সমস্ত শব্দ পেরিয়ে গিয়েছিল এলিয়টের লেখার টেবিল

যৌবনের পাপের জন্য অনুশোচনায় ভরে যাচ্ছে মন। কিন্তু বুড়ো বয়েসের আর এক পাপ যে করে যাচ্ছি। এলিয়টের ভাষাতেই বরং শিকার করি সেই পাপ। বললাম বটে আমি বৃদ্ধ অনুতপ্ত ঈগল। কিন্তু সত্যি তাই?

→

রুদ্রদা, আপনার সমগ্র জীবনযাত্রাটাই একটা নাটক, না কি নাটকই জীবন?

রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত এখন ৯০ বছরের। আমাদের একান্ত ইচ্ছা, শতবর্ষ পালনটা ওঁর সঙ্গে আমরা একসঙ্গেই করব। এই যে নাটকের একটা আলাদা সংসার এবং সে সংসারে সদস্যদের সবার মন জুগিয়ে, ভালো-মন্দ বুঝে দীর্ঘদিন ধরে কাজটা সুন্দর করে করলেন রুদ্রদা, সেটা ওঁর আজকালকার হাসি দেখেই বুঝতে পারি।

→

রয়্যালটি-মুক্ত বইয়ের ওপর প্রকাশকদের ঝোঁক চোখে পড়ছে বইমেলাতেও

নতুন লেখককে এড়িয়ে গিয়ে পুরনো লেখকদেরই বই ক্রমাগত করে যাওয়ার মধ্যে এক ধরনের চিন্তার স্থবিরতা আছে বলে আমার মনে হয়। একটু গভীরে গেলে মনে হয়, রয়্যালটি যুক্ত বই-ই প্রকাশকের পক্ষে মঙ্গলদায়ক, সুবিধে অনেকগুলো। একই বইয়ের দশ-পনেরো রকম সংস্করণ বাজারে থাকবে না। বইটা আপনি নির্ভয়ে প্রচার করতে পারবেন।

→

গতবারের বিক্রি প্রতিবারই ছাপিয়ে যায় বইমেলা, কারণ দামবৃদ্ধি না পাঠকবৃদ্ধি?

বড় বড় প্রকাশনী সংস্থার স্টলের সামনে দেখেছ, কী লম্বা লাইন। আরও ছোট ছোট স্টলগুলোয় দেখো, পা ফেলার জায়গা পাবে না। শুধু কি নামী লেখকের বই বিকোচ্ছে। কত নতুন লেখক বেস্টসেলার হয়ে উঠছে।

→