Robbar

কলাম

বিদেশি ট্যুরিস্টদের কাছে কলকাতা কি এখনও ‘অভাবের শহর’?

যাবতীয় আলাপ-আলোচনা সত্ত্বেও আমরা এখনও কলকাতার ‘অভাব’ নিয়ে গবেষণা থামাতে পারিনি। সবসময়েই কলকাতা ধাওয়া করে চলেছে ‘উন্নয়ন’-এর। তাই বিশ্বের তো বটেই, ভারতের অন্যান্য বড় শহরের সঙ্গে প্রতিযোগিতাতেও কলকাতার হার নিশ্চিত।

→

তিনটি মানুষ ও একটি কারাগার

ওই সময়কার একটি কালজয়ী গান ক্রিস ক্রিস্টোফারসনের ‘Me and Bobby Mcgee’-র সুরের কাঠামোর সঙ্গে প্রিজন ট্রিলজির সূক্ষ্ম মিল পাওয়া যায়।

→

মেসের বাড়ি না থাকলে দেশের বাড়িকে ঠিক চেনা যায় না

আমরা বুঝে গেছি, শুধু আমরা নয়, এই শহরও আমাদের চিনতে চায়। এইট-বি আমাদের শহরের সেই টোল-ট্যাক্স যেখানে আমরা বহু সন্ধে অকাতরে দিয়ে দিতে দ্বিধা করিনি।

→

রবীন্দ্রনাথের আঁকা শেষ ছবি

রবি ঠাকুরের তারিখযুক্ত শেষ ছবি বোধহয় ১৯ জুন ১৯৪১, ছবিতে কোনও মন্তব্য ছিল না।

→

ভারিক্কিভাব আনার জন্য অনন্ত দাস গোঁফ এঁকেছিলেন অল্পবয়সি দেবাশিস রায়চৌধুরীর মুখে

কবেকার কথা এসব, সেই দিন থেকে যে হৃদ্যতা তৈরি হয়েছিল তা আজও অম্লান, বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা বেড়েছে ব‌ই কমেনি।

→

এক্সক্লুসিভের খোয়াব, এক্সক্লুসিভের রোয়াব

যে সাংবাদিকের হাতে এক্সক্লুসিভ যত বেশি, তিনি তত বড়। সেই হিসেবে এক্সক্লুসিভই সাংবাদিকতার ডিগ্রি।

→

মানব-মানবীর যৌন সম্পর্কের দাগ লেগে রয়েছে কুন্দেরার লেখার টেবিলে

কালো পালিশ করা কাঠের টেবিল, যার বুকে থরে থরে সাজানো আছে কুন্দেরার মনন, বাক্য, প্রকাশ ও সাহস।

→

মস্কোর স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে সাধারণ ডাক্তাররা অধিকাংশই মহিলা ছিলেন

এ দেশে প্রসূতিসদন থেকে নবজাত শিশু ও প্রসূতিকে ছেড়ে দেওয়ার পরও স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে বেশ কয়েক মাস ধরে নিয়মিত একজন চিকিৎসক বাড়িতে এসে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে যান। এটা ছিল এখানকার জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার একটি অপরিহার্য অঙ্গ।

→

একাগ্রতাকে কীভাবে কাজে লাগাতে হয় শিল্পের বিভিন্ন ক্ষেত্রে, ধরিয়ে দিয়েছিলেন গুরু গোবিন্দন কুট্টি

আমি যে আজকাল এত মুখ আঁকি, ‘ফবিস্ট’দের মতো অবাস্তব রং মাখাতে ভালোবাসি মুখমণ্ডলে, তার পিছনে কি প্রচ্ছন্ন থাকে ফেলে আসা দিনগুলোর অভিজ্ঞতার কিছু কিছু?

→

কাব্যিক অভিপ্রায় ছাপিয়ে যে গান রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষায় মিশে যায়

আর তোমরাও সন্তান-সন্ততির সঙ্গে সমুদ্রে বেড়াতে যেতে পারবে, যে স্বপ্ন তুমি অনেকদিন দেখো, কিন্তু এই স্বপ্নের কাছাকাছি যে যাওয়া যায়, তোমরা জানতে না।

→