এদেশের অর্থনীতিতে এতদিন যে ধরনের ব্যবস্থা চলে আসছিল তাতে দোকানবাজারে যথাসময়ে প্রয়োজনীয় জিনিস পাওয়া যেত না, তাই ‘নেই নেই’ হাহাকার লেগেই থাকত। তবে– একসময়ে জিনিস পাওয়া যাবে, এই ভরসাও থাকত। আর এখন?
সালোয়ার কামিজ পরে, গায়ে লাল শাল জড়িয়ে মেনকা গান্ধী একবার এলেন শীতকালে পাড়া বেড়ানোর মতো ঘরোয়াভাবে দিল্লির ইন্ডিয়া হ্যাবিটাট সেন্টারে। যেন পাশের বাড়ির বনানীদি!
বইমেলা তাই আমার কাছে মানুষের সঙ্গে থাকা। মানুষকে নিয়ে চলা। কারণ মানবসভ্যতায় বই ও মানুষ চিরকাল পাশাপাশিই চলেছে।
অনুষ্ঠান শেষ করেছিলাম এই বলে যে,‘যতদিন পৃথিবীতে সুর থাকবে ততদিন লতা মঙ্গেশকর থাকবেন’।
কেমন সেই টেবিল, কেমন সেই টেবিলের মন, প্রাণ, চেতনা, ভাবনা-স্রোত, যে টেবিলে বসে, তাঁর অক্সফোর্ডের বাড়িতে নীরদচন্দ্র লিখে ফেলেন ‘আত্মঘাতী রবীন্দ্রনাথ’, ‘আত্মঘাতী বাঙালী’, ‘বাঙালী জীবনে রমণী’র মতো তিনটি দুর্বার দরবারি গ্রন্থ, যাদের পাতায় পাতায় চমকে ওঠে বিদ্যুৎবাহী মেধা, মৌলিক মনন, আর বাংলা গদ্যের সাবেকি কৌলিন্য, আভিজাত্য, ধ্রুপদী ধৈবত!
পথে এসে দাঁড়িয়েছে সোভিয়েত ধ্রুপদী সংগীত, যার স্থায়ী আসন ছিল বিশ্বের দরবারে।
উন্নততর কাজের জন্যই বদলি করেছিলেন বারবার, এক এক সময় মনে হয়েছে ড. ঘোষ আমার ওপরে রাগলে, আমাকে ধমকালেও এটা ওঁর নাটক ছিল, অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের নাটক।
নিয়মিত আসতেন প্রফুল্লদা, কলহন (গোবিন্দ চট্টোপাধ্যায়), দ্বারেশচন্দ্র শর্মাচার্য, সংকর্ষণ রায়, অজিতকৃষ্ণ বসু (অ.কৃ.ব), দেবল দেববর্মা, তাছাড়া নামী-দামি প্রকাশক ও সিনেমা জগতের অনেক মানুষ।
‘কাছের মানুষ সুচিত্রাদি’, এই স্মরণ অনুষ্ঠানে সুচিত্রাদির মেয়ে মণিকুন্তলা এসেছিল তার ব্যক্তিগত শোকাবস্থাকে পেরিয়ে। ‘হে পূর্ণ তব চরণের কাছে’ নবনীতাদিকে স্মরণ করে।
প্রতি বছর সরকার থেকে পূষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হত স্মৃতিসৌধের সামনে। এবারে সেই সুযোগ পেয়েছিল সাধারণ লোকে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved