এবারের কাঠখোদাইয়ে জয়দেব ও টি এস এলিয়ট! কেমন ছিল তাঁদের লেখার টেবিল? কী দিয়েছিল সেই টেবিল লেখকদের?
জয়ার জন্মের আগেই তাঁর বাবা ভারতে ফিরে আসেন এবং সকল যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে যায়। কয়েক বছর পর তাঁরা খবর পান যে তাঁকে ইংরেজরা গুলি করে হত্যা করেছে।
মাস্টারমশাইয়ের কথা শুনে উপলব্ধি হল, ছবি আঁকাটা যত না হাতের কাজ তার চেয়ে অনেক বেশি মগজের।
শুরুতে কিন্তু দে’জ-এর অতি পরিচিত লোগোটিও তৈরি হয়নি। তখনকার বইয়ের স্পাইনে অন্তত তিন রকমের লেটারিংয়ে “দে’জ” কথাটা লেখা হয়েছিল।
পিতৃতান্ত্রিক পরিবারের বাইরেও এই স্বাধীনচেতা মেয়েরা অন্যরকম পরিবার তৈরি এবং যৌথতায় বিশ্বাসী ছিলেন।
প্রতিরোধী গানে সূক্ষ্মভাবে হলেও স্লোগানধর্মিতা এসে যায়। দেওয়ালে লেখার অক্ষর হয়ে ওঠে গানের কথা। কিন্তু এই গান সেই প্রবণতাকে অস্বীকার করে।
শুধু শহরের দিকেই প্রশাসনের নজর থাকবে, শহরতলিতে নয়– এই মনোভাব যে কোনও শহরের বিকাশের অন্তরায়।
সীতাহরণ বা বস্ত্রহরণের এই শহরজোড়া দর্শকাম কি সুধীর কাকারের সেই 'লাভার্স ইন দ্য ডার্ক'-এ উল্লিখিত হলের অন্ধকারে লুকনো দর্শকামের সঙ্গে মিলবে? না কি সিনেমাহল থেকে, বড়পর্দা থেকে দৃশ্যের বিচ্যুতির সেই শুরু?
যাঁরা সচেতন মানুষ, যাঁরা প্রতিবাদ করছেন, তাঁদের দৈনন্দিন যাপনে একটা দ্বিধাবোধ হয়তো তৈরি হয়েছে। আনন্দ করায়, আড্ডা দেওয়ায়, রোজের আরাম-বিলাসে।
রবীন্দ্রনাথ চিঠিতে নন্দলালকে লিখেছেন, ‘আমার ছবিগুলি শান্তিনিকেতন চিত্রকলার আদর্শকে বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেচে’। এ কি ভারি আশ্চর্যের কথা নয়? এখানে ‘শান্তিনিকেতন চিত্রকলার আদর্শ’ বলতে তিনি কি বোঝাতে চেয়েছেন?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved