জন্মদিনের নানা আয়োজন রবীন্দ্রনাথের মনে একরকম আত্মকৌতুকের জন্ম দিত।
তাহলে কি আমরা সোভিয়েত সরকারের কর্মী ছিলাম, নাকি সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির অন্তর্ভুক্ত কোন সংস্থার কর্মী ছিলাম?
১৯২৫ সালের ৯ জুন মহাত্মা গান্ধী এখানে এসে এক জনসভায় স্বাধীনতা অর্জনের জন্য অহিংস আন্দোলনের ডাক দিলে ক্রমে মির্জাপুর ও সংলগ্ন অঞ্চলে অদ্ভুত উন্মাদনার সৃষ্টি হয়।
এই বাসাগুলি আমাদের তথাকথিত সাহেব পাড়ার একমাত্রিক ছবি থেকে সরে এসে এক অন্য ইতিহাসের ইঙ্গিত দেয়।
অভিনয়ের কাছে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে আলোর পথযাত্রী যেমন হতে হয়, তেমনই অন্ধকারকেও হাতড়ে হাতড়ে দেখতে হয়।
‘দিওয়ার’-এর এই সংলাপ যেন একই সঙ্গে এই মাতৃকল্পর পূর্ণতা, এবং বাঁকবদলের সূচক।
রবীন্দ্রনাথ অসুস্থ অবস্থায় তাঁর বক্তৃতার সংখ্যা কমিয়ে দিয়ে ছবি বিক্রির টাকা বিশ্বভারতীর স্বার্থে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন– কিন্তু প্রতিবন্ধক ছিল সেই পর্বের বিশ্ববাজারের মন্দা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved