Robbar

কলাম

মামলার টাকায় হংসেশ্বরী মন্দির গড়েছিলেন রাজা নৃসিংহদেব

প্রায় আট বছর কাশীতে থেকে নৃসিংহদেব প্রায় একলক্ষ টাকা সংগ্রহ করেন।

→

আমাকে দেখাও সেই বন্দিকক্ষ

অমিয় চট্টোপাধ্যায়কে মেরে ফেলা সবচেয়ে জরুরি ছিল বোধহয়। জেল হাসপাতালের সামনে তাঁর সংজ্ঞাহীন শরীরটাকে ফেলে গলায় বাঁশ রেখে, তাতে দু’দিকে চারজন উঠে নেচে নেচে চাপ দিয়ে তাঁর মৃত্যু– না কি তাঁর অমরত্ব– নিশ্চিত করা হয়।

→

এখনও ভয় হয়, আমার তৈরি দুর্গাপ্রতিমা মানুষ ভালোবাসবেন তো?

বিজ্ঞান যতটা বাতিল করার কথা বলবে, শিল্প বলবে না, শিল্প মনে রাখবে। বলে দেবে, মনে করিয়ে দেবে ইতিহাসগুলো।

→

হকার, হোটেল, হল! যে কলকাতার মন ছিল অনেকটা বড়

রঙিন সেই কলকাতায় কথায় কথায় উচ্ছেদ হত না। ‘চৌরঙ্গীর আলো এবং লোডশেডিং’ সেখানে সহবাস করত।

→

ছবি বুঝতে হলে ‘দেখবার চোখ’-এর সঙ্গে তাকে বোঝার ‘অনেক দিনের অভ্যেস’

রবীন্দ্রনাথের চিত্রভাবনার আড়ালে আছে বিশের দশকে বিভিন্ন মিউজিয়াম ও গ্যালারিতে বিদেশি ছবি ও ভাস্কর্য দেখার অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে পেরুভিয়ান শিল্পকলা এবং জার্মান এক্সপ্রেশনিস্ট আর্টের সঙ্গে তাঁর সম্যক পরিচয়।

→

বাড়িকেই জামার মতো পরেছে মানুষ

সমসময়ের মেয়ের কল্পবিজ্ঞান, তার বদলে যাওয়ার আঁচ।

→

ভিতরের সাধনা আরম্ভ হলে বাইরে তার কিছু লক্ষণ টের পাওয়া যায়

সবই এখন বিনা প্রয়োজনের ঐশ্বর্য। এখন তার দেওয়ার আনন্দ।

→

‘লেখা পড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে’ প্রবাদের উদাহরণ হয়ে উঠতে চাননি রবীন্দ্রনাথ

শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ যে সামাজিকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন তা শ্রীকে শ্রীময় বলেই গুরুত্ব দিত, দামি বস্তুকে শ্রীময় বলে ভাবত না।

→

মৃণালদার মুদ্রাদোষগুলো আবারও দেখতে পেলাম অঞ্জন দত্তর সৌজন্যে

‘ফাইনালি ভালোবাসা’ (২০১৯) ছবিতে অঞ্জন বলা চলে আমাকে প্রায় ধরে-বেঁধে নিয়ে গিয়েছিল একটা সিন করাতে।

→