Robbar

কলাম

কলের গাড়ি ও কলকাতার নিত্যযাত্রীরা

একদিকে কলকাতার বাইরের এই অঞ্চলগুলিতে নানা পরিবর্তন আসে, আর অন্যদিকে শহরের চারিত্রিক বিন্যাসও বেশ বদলে যায়।

→

পানশালায় তখন ‘কহি দূর যব’ বেজে উঠলে কান্নায় ভেঙে পড়ত পেঁচো মাতাল

আমরা সেইসব সারেগামা পেরিয়ে যদি ভাবি, স্মৃতিকে পেরিয়ে গিয়েও সময়কে চেনা যায়, হয়তো সেখানে চিহ্ন হিসেবে আমরা পেয়ে যাব গানকেই।

→

ছবি আঁকিয়ে রবিঠাকুরও সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন

মস্কোতে রবীন্দ্রনাথ সরাসরি ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন একদল শিল্পী ও সমালোচকের কাছে। তবে অবশ্যই দোভাষীর মাধ্যমে।

→

পৃথিবীর শেষ লড়াই পানীয় জলের দখলের জন্য

সুকুমারকথিত হযবরল-র সেই একটা লোক যে বাড়ির নাম ‘কিংকর্তব্যবিমূঢ়’ রাখতেই সেটা ভেঙে পড়ে গিয়েছিল– সেই ফরমুলাকেই যেন অনেকদূর অবধি এগিয়ে নিয়ে গেছেন এই মেধাবিনী, যিনি কর্মসূত্রে আইটিবাজ।

→

বাউন্সারে উপড়ে ফেলা দাঁত ব্যাটারকে দিয়ে বলেছিলেন পরে লাগিয়ে নিতে

সমর চক্রবর্তী বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি আলাদা। তিনি ‘জওয়ান’। চরম ধারালো, চলমান এক ‘অফ কাটার’!

→

যে হৃদয় প্রীতিতে কোমল, দুঃখের আগুন তাকেই আগে দগ্ধ করে

রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করতেন, সমস্ত মানুষের সুখদুঃখকে এক করে একটি পরম বেদনা, পরম প্রেম আছে।

→

বিলক্ষণ বুঝতে পারছি, চ অ্যালবামটা মাথা খাচ্ছে ঋতুদার

ঋতুদাকে দেখে মনে হচ্ছে, বাচ্চা ছেলেরা যেমন অবসেসড হয়ে যায় বিশেষ খেলনা নিয়ে, ঋতুদার অবস্থা তাই।

→

এক বাঙালি বাড়ি আসবে বলে দু’রকমের মাছ রেঁধেছিলেন নানা পাটেকর

নানা কথা বলছিলেন একেবারে ডায়লগ বলার মতো করে। যেমনটা সিনেমায় এতকাল দেখে এসেছি।

→

খেটে খাওয়া মানুষের সহজ পাঠ, রাজনৈতিক দল যদিও সেদিন বোঝেনি

ভাষা শিক্ষার প্রথম ভাগেই পড়ুয়াদের কাছে শ্রমের বিবরণে দেশটা যাতে বাস্তব হয়ে ওঠে সে চেষ্টাই করেছেন রবীন্দ্রনাথ।

→