Robbar

কলাম

‘ফিক্সার’-রা ছিল, আছে, থাকবে, প্রাগৈতিহাসিক যুগের আরশোলা-র মতো

ময়দানে একই সঙ্গে স্বর্গ-নরকের ‘শান্তিপূর্ণ’ সহাবস্থান চলে!

→

জ্ঞানদার হাত ধরে জ্যোতিরিন্দ্র প্রবেশ করে পাহাড়-শীর্ষের শান্তিধামে, সঙ্গে ‘মধ‌্যবর্তিনী’ কাদম্বরী

জ্ঞানদা বুঝতে পারে না জ‌্যোতি কী বলতে চাইছে। মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। তারপর চোখ তুলে বলে ‘মধ‌্যবর্তিনী’। কী সুন্দর একটি শব্দ।

→

আকাশে তারারা জ্বলছে, ফ্যলাস্তিনকে ভয় দেখিও না!

জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এসেছিল, ছবির মতো সুন্দর থাকার জায়গা ছিল। কিন্ত ওই যে! পরাধীন স্বভূমি ডাক দিল!

→

সেকালের কলকাতায় বাঙালি বড়মানুষের ঠাঁটবাটের নিদর্শন ছিল নিজের নামে বাজার প্রতিষ্ঠা করা

মদন দত্তর জমিতে যে বেচাকেনা চলছে, কোম্পানির অনুমতি ছাড়াই, সেই এলাকাকে ‘বাজার’ বলে চিহ্নিত করতে কোম্পানি কোমর বেঁধে নামল।

→

পাড়ার রবিদা কেঁদেছিল ‘কাটি পতঙ্গ’ আর ‘দিওয়ার’ দেখে, সাক্ষী ছিল পাড়ার মেয়েরা

১৯৭০ সালে ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ এবং পরের বছর ‘ইন্টারভিউ’, ‘কলকাতা ৭১’-এ রাখঢাকহীন, সপাট হয়ে উঠেছে ক্ষয়ে যেতে যেতে রুখে দাঁড়ানো যৌবন।

→

আর একটুর জন্য হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছিল জাতীয় লিগ জয়

জাতীয় লিগ জিততে গেলে আমাদের শেষ ম্যাচে চার্চিলের বিরুদ্ধে জিততেই হত।

→

সাধারণ মানুষকে অগ্রাহ্য করে শিল্প হয় না

ভারতীয় শিল্পের মধ্যে ত্যাগ, বৈরাগ্যের সবটুকু রয়েছে। আর রয়েছে সাধারণ মানুষের কথা, তাদের শ্রম, মেধা, জীবনযাপনের কথা।

→

শেষ পর্যন্ত কি মনের মতো স্টুডিও গড়ে তুলতে পেরেছিলেন রবীন্দ্রনাথ?

ময়ূরাক্ষীর ধারে বা পদ্মার তীরে স্টুডিও তৈরি করার ইচ্ছে ছিল তাঁর। ইচ্ছে ছিল ঘরের পূবদিকে একটুখানি বারান্দার।

→

উরসুলা লেগুইন কল্পকাহিনির আইডিয়া পান স্ট্রিট সাইনগুলো উল্টো করে পড়তে পড়তে

উরসুলা লেগুইন ছয় ও সাতের দশকে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন মার্কিন সাই-ফাই পত্রিকাগুলিতে।

→