জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এসেছিল, ছবির মতো সুন্দর থাকার জায়গা ছিল। কিন্ত ওই যে! পরাধীন স্বভূমি ডাক দিল!
মদন দত্তর জমিতে যে বেচাকেনা চলছে, কোম্পানির অনুমতি ছাড়াই, সেই এলাকাকে ‘বাজার’ বলে চিহ্নিত করতে কোম্পানি কোমর বেঁধে নামল।
১৯৭০ সালে ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ এবং পরের বছর ‘ইন্টারভিউ’, ‘কলকাতা ৭১’-এ রাখঢাকহীন, সপাট হয়ে উঠেছে ক্ষয়ে যেতে যেতে রুখে দাঁড়ানো যৌবন।
জাতীয় লিগ জিততে গেলে আমাদের শেষ ম্যাচে চার্চিলের বিরুদ্ধে জিততেই হত।
রং মেখে দাঁড়ালেই অভিনেতা হওয়া যায় না।
ভারতীয় শিল্পের মধ্যে ত্যাগ, বৈরাগ্যের সবটুকু রয়েছে। আর রয়েছে সাধারণ মানুষের কথা, তাদের শ্রম, মেধা, জীবনযাপনের কথা।
ময়ূরাক্ষীর ধারে বা পদ্মার তীরে স্টুডিও তৈরি করার ইচ্ছে ছিল তাঁর। ইচ্ছে ছিল ঘরের পূবদিকে একটুখানি বারান্দার।
উরসুলা লেগুইন ছয় ও সাতের দশকে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন মার্কিন সাই-ফাই পত্রিকাগুলিতে।
ভালোবাসার শ্রেষ্ঠ স্মৃতিসৌধ নির্মাণের পরেও শাহজাহানকে বন্দিদশা সহ্য করতে হয়েছিল। সংখ্যার শাহজাহানরাও বা বিচার পাবেন কেন?
আমাদের নবীন চিত্ত সকলকে একবার অমৃতের পুত্র বলে বোধ করুক, এই প্রার্থনা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved