Robbar

কলাম

বাপের নাম ভুলিয়ে দেবে বলেছিল, তাই সভয়ে ১০৮ বার বাবার নাম লিখে তোরঙ্গে রেখে দিই

পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বাবা-রা প্রাধান্য পাবেন, সেটা স্বতঃসিদ্ধ ধরে নিয়ে বড় হতে থাকি।

→

বিশ্বভারতীর ছাপাখানাকে বই প্রকাশের কারখানা শুধু নয়, রবীন্দ্রনাথ দেশগঠনের ক্ষেত্রেও কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন

মালবিকার মালার চাইতে সাধারণের চিত্তে জ্ঞানের আলোর বিকিরণই রবীন্দ্রনাথের কাছে শ্রেয় বলে মনে হয়েছিল।

→

যে সময় ‘তিতলি’র শুটিংকাল, তখন পাহাড়ে ঘোর বর্ষা

আমাদের সেই রাত্রির জার্নিটা একেবারে নিরুদ্দেশ যাত্রার মতো!

→

ঠাকুরপো, তোমাকে সারা বাড়ি খুঁজে বেড়াচ্ছি, আর তুমি ছাদে একা অন্ধকারে দাঁড়িয়ে!

জ্যোতি একা দাঁড়িয়ে আছে রাতের অন্ধকারে জোড়াসাঁকোর বাড়ির বিরাট ছাদটার এক কোণে।

→

শঙ্কর বারিকের স্ত্রী ছায়া মাহাতো ধরা পড়েছে পুলিশের হাতে

ওদিকে, ত্রিপাঠী সাহেব তখন রাহুলকে ফোনে বলছেন, ‘কনগ্র্যাটস। তোমার সোর্স ঠিক খবর দিয়েছে।’

→

মানিকদা তার অবিবাহিত বোন রুলিকে নবাদার গলায় ঝোলাবার প্ল্যান আঁটছিল

এয়ারপোর্ট মোড়ের ধারে একবার রেললাইন পেরনোর সময় রেলগেট ফেলা দেখে রুলি সেটিকে তুলে ধরে তলা দিয়ে গলে যাওয়ার বদলে সামনের দিকে ঠেলে সরিয়ে পথ করে নেয়।

→

অনুষ্টুপ ছন্দ বুঝতে আমাদের বড় বেশি সময় লেগে গেল

মাঝে-মাঝে বড় দোটানা হয় অনুষ্টুপকে নিয়ে। তিনি কি শুধুই অ্যাড্রিনালিনের আশীর্বাদেই ম্যানড্রেক? নাকি প্রতিশোধও নেন অতীতের ওপর?

→

মেওয়ারের রামায়ণ পুঁথি-তে দেখা যায় রামচন্দ্রের বাড়ির ভোজনে শিক কাবাব গোছের পদ

কাবাবের সঙ্গে তো সেই পুরাণ, রামায়ণ, মহাভারতের সম্পর্ক! হ্যাঁ, নাম হয়তো আলাদা ছিল, কিন্তু খাবারটা তো কাবাবই ছিল!

→