Robbar

ঠাকুরদার ঝুলি

পুকুরের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে লোককথা আর লোকবিশ্বাস

নানা নামের পুকুর নানা যুগের স্মৃতি বহন করে চলেছে। এমন অনেক জনজাতি ছিল, যারা গ্রাম থেকে লুপ্ত, যেমন– তুরুক পুকুর। মধ্যযুগের তুর্কিদের স্মৃতি উথলে ওঠে। কিংবা গর্দানমারীর পুকুর। গর্দানমারী নামক ঠগী বা ঠ্যাঙ্গারে দস্যুরা অতীতে এই পুকুরের পাড়ে তাদের আড্ডা গড়ে তুলেছিল।

→

পৌরাণিক হিন্দু ও বৌদ্ধ সাহিত্যে দেবতা অথবা মানুষের বন্ধু হিসেবেই স্থান পেয়েছে কুকুর

ধর্মরাজের প্রতীক হিসাবে কুকুর মহাভারতেই মান্যতা পেয়েছিল। বেদ-উপনিষদ-পুরাণ সাহিত্যে কুকুর প্রাণের প্রতীক হিসাবে বর্ণিত হয়েছে। যমদূত হিসাবে কুকুর পৃথিবী ঘুরে ঘুরে মুমূর্ষুর প্রাণকে যমের কাছে নিয়ে যায় (ঋকবেদ সংহিতা)। ছান্দ্যোগ্য উপনিষদে আছে ‘শৌব উদগীথ’ অর্থাৎ কুকুরদের সামগান।

→

সেকালের ডাকাতির গপ্প

সেকালের ডাকাতদের অত্যাচার ছিল ভয়ংকর। মেয়েদের গায়ে হাত দিত না। কিন্তু সব রাগ পুষিয়ে নিত বাড়ির পুরুষকে বাগে পেলে। উনুনে আগুন জ্বেলে তামার টাটে ন্যাংটো বসিয়ে চেপে ধরত। কিংবা ঢেঁকির গড়ে উপুড় করে শুইয়ে দুটো দশাসই ডাকাত পার দিত মাজার ওপরে। মাঝার হাড় ছাতু হয়ে যেত।

→