কেয়া প্যাশনেট ছিলেন। একরোখা। জেদি। থিয়েটার করতে করতে চাকরি করাটা তাঁর দ্বিচারিতা মনে হয়েছিল।
নীল রঙে আমাদের ঘুম ভাঙে। আর লালে ঘুম পায়। বৈজ্ঞানিকেরা বলেন, এগুলো সবই বিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত। সকালের আলোয় নীল বেশি। হাজার হাজার বছর ধরে গুহা থেকে বেরিয়েই আকাশের দিকে তাকালেই একরাশ নীল আলো এসে রেটিনায় ঝাঁপিয়ে পড়ে।
‘ধন্যি মেয়ে’, ‘চারমূর্তি’, ‘পাকা দেখা’, ‘মৌচাক’, ‘ফুলুঠাকুমা’ ইত্যাদি ছায়াছবির টাইটেল কার্ড তাঁর কার্টুনে অলংকৃত। আজ চণ্ডী লাহিড়ীর জন্মদিনে বিশেষ লেখা।
আমাদের ফিচকারি তৈরির অবসরে হোলির কয়েক দিন আগে থেকেই পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে রাঙা ঠাকুমার নাচ উঠানে বসত প্রাক্ দোলের আড্ডা। তার রান্নাশালার এক প্রস্তর মেঝের দখল নিতাম আমরা, সে ক’দিন।
মধ্যবিত্ত বাঙালির মনে ভবঘুরে, ছন্নছাড়া, সংসার-উদাসীন গুণী পুরুষের জন্য একটা অনিচ্ছুক শ্রদ্ধা আছে। হিমু বা ভ্যান গঘ-এর প্রতি আমাদের টানের একটা কারণ বোধহয় এটাও।
আকাশি রং না থাকলে সমুদ্র কার সঙ্গে কথা বলে রঙিন হবে? গাছপালা কার সঙ্গে কথা বলে পবিত্র হবে? রাখালের বাঁশির সুরে কীভাবে মিশবে জীবন?
প্রায় প্রফেটিক দক্ষতায় অসীম রায় লিখে গিয়েছেন বাঙালি জীবনের কথা। তার সর্বংসহা হয়ে ওঠার কথা। কিংবা শুধু নিজের জীবনটাকে নিয়েই মিথ্যে ভালো থাকার আছিলার কথা।
ক্যালিগুলার আমলে নিয়ম করে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য এ রংকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। সেনেটের উচ্চপদাধিকারীরাও বড়জোর তাদের পোশাকে এক ফালি বেগুনি পার ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছিলেন। আর সাম্রাজ্যের একজনই পুরোদস্তুর বেগুনি টোগায় সর্বাঙ্গ ঢাকার অধিকারী ছিলেন– তিনি স্বয়ং সিজার!
আমাদের ছোট শহরে এবং তার আশপাশের গ্রামগঞ্জে গত এক দশকে যে পরিমাণে বট অশ্বত্থ জাতীয় বড় বড় গাছ কাটা পড়েছে, তার হিসাব নেই। দুঃখের বিষয় এই অঞ্চলের মানুষজনের এবং মিডিয়ার কোনও হেলদোল দেখা যায় না। যেমনটা হয়েছিল যশোর রোডের গাছ কাটার সময়।
অবনীন্দ্রনাথে যে ‘ভারতমাতা’র ছবি আঁকলেন, সেই সন্ন্যাসিনীর পরিধেয় বস্ত্রটি কমলা মিশ্রিত গেরুয়ার প্রলেপে ‘ভারতমাতা’ ছবিকে অন্য স্তরে পৌঁছে দিয়েছে। সাদা রঙের পোশাকে আবৃত হলে এই ছবি হয়তো ধরা দিত সেবিকার প্রতিমায়। তখন ঊষার অরুণালোকে রঞ্জিত ‘ভারতমাতা’র প্রতিমা এমনি করে দেশমাতৃকা হয়ে উঠতেন কি না বলা যায় না।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved

