সাহিত্যকর্ম বা চলচ্চিত্রে অতিপ্রাকৃত অস্তিত্বের সঙ্গে চাঁদের সম্পর্ক বারেবারেই দেখানো হয়। তন্ত্রসাধনার ক্ষেত্রেও চাঁদের অবস্থানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বাংলা তথা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সর্বত্রই চাঁদ হয়ে উঠেছে রাতের প্রতিনিধি।
শিব-ত্রিকালেশ্বরের কপালের চাঁদ নয় শুধু, মণীন্দ্র গুপ্ত ক্ষমার কবিতা লিখতে গিয়ে কবির বাড়ির কপালেও চাঁদ দেখেছেন। দিগভ্রান্ত চাঁদ। জ্যোৎস্নার আবছায়ায় যখন স্পষ্ট করে আর-কিছুই বোঝা যায় না। বোঝা যায় না রাতের পাখি কখন উড়ে যায়! তখন কবিতা লেখার কথা মনে আসে।
এই শতকের সূচনায় সন্জীদা খাতুন ফিরে এসেছিলেন শান্তিনিকেতনে। গবেষণার বিষয় করলেন রবীন্দ্রসংগীতের স্বরলিপির ইতিবৃত্তকে। তখন তাঁর অবস্থান পূর্বপল্লীর পঞ্চবটি বাসগৃহে।
২৫ মার্চ প্রয়াত হয়েছেন সন্জীদা খাতুন। শান্তিনিকেতনের এই আশ্রমকন্যা ক্রমে হয়ে উঠেছিলেন ভাষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা বাংলাদেশের অভিমানের মুখ।
মোমবাতির নিভু নিভু শিখায় বড় ফ্রেমের চশমার সেই মানুষটিকে প্রথমবার দেখা। নাম– শক্তি চট্টোপাধ্যায়।
পাড়-বাঁধ দিয়ে প্লাবনভূমিতে বন্যার জল ঢুকতে না পারায় নদীখাত অগভীর হচ্ছে। বন্যার জল ধরার ক্ষমতা কমে যাচ্ছে নদীর।
কৃষিকাজ শুরুর পর থেকেই শুরু হল ভূমির ওপর মানুষের অধিকার কায়েম করবার প্রয়াস, ব্যক্তিগত বা যূথবদ্ধ লড়াই। সেই লড়াই, চলেছে তো চলেছেই।
শান্তিনিকেতন কবিতা লেখার জায়গাই নয়। শক্তি চট্টোপাধ্যায় বিশ্বভারতীতে বাংলা বিভাগে পড়াতেন যখন, বলেছিলেন একথা। সে নিয়ে নানা উষ্মাও তৈরি হয়েছিল। এই লেখা অধ্যাপক শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের শান্তিনিকেতন পর্ব। কবির মৃত্যুদিনে রোববার.ইন-এর প্রণতি।
স্বাধীন দেশে যেন ফিরে এসেছে একদা উপনিবেশ সংস্কৃতি। এ দেশের যাবতীয় প্রাকৃতিক ও ভূসম্পদ ব্যবহার করে বিদেশে রফতানি করে শোষণের যে নীতি গ্রহণ করেছিল ঔপনিবেশিক শক্তি, স্বাধীন দেশে স্বাধীন জনসমাজের চোখের সামনে তার প্রাকৃতিক সম্পদকে একইভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। লক্ষ্য অবশ্যই উন্নয়ন। ভারতের উন্নয়ন।
বিশ্ব কবিতা দিবসে, বুদ্ধদেব বসুর লেখা অপ্রকাশিত চিঠি রইল রোববার.ইন-এর পাঠকদের জন্য। চিঠিটি ১৯৫৬ সালের, ১৮ অক্টোবর লেখা। লিখেছিলেন তরুণ কবি সুনীল বসুকে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved