Robbar

পাঁচমিশালি

ভারতের ইতিহাস-চর্চার অভিমুখটাই বদলে দিয়েছিলেন জেমস প্রিন্সেপ

জেমস প্রিন্সেপ ছিলেন বহুমুখী প্রতিভাধর এক মানুষ। স্থাপত্যবিদ্যা, আবহাওয়াবিদ্যা, চিত্রাঙ্কন, ধাতুবিদ্যা, মুদ্রাতত্ত্বের পাশাপাশি ভাষা ও হরফবিদ্যাতেও তাঁর বিপুল জ্ঞান ছিল। কলকাতার প্রিন্সেপ ঘাট তাঁর নামানুসারেই। আজ জেমস প্রিন্সেপের ২২৫তম জন্মদিন।

→

হাইকোর্টের থামের নকশায় প্রতিফলিত ইংরেজের ভাবমূর্তি

কলকাতা হাইকোর্টের থাম অর্থাৎ ক্যাপিটালগুলির নকশা ও অলংকার নরম্যান্ডি খনি থেকে তুলে আনা ক্রিম রঙের চুনাপাথরের, যা ‘কাঁ স্তোন’ নামে পরিচিত, তা থেকেই খোদাই করা হয়েছিল।

→

ভারতের খাদ্য সংস্কৃতির বৈচিত্র যা রোজ মনে করাবে

মিতালি বিশ্বাস, আবির নিয়োগী এবং সাগরিকা দত্তের যৌথ উদ্যোগে তৈরি এই ক্যালেন্ডার নিশ্চিত ভাবনার খোরাক দেবে। এই ক্যালেন্ডারের ছবি যাঁরা একেছেন, তাঁদের অবদানও অনস্বীকার্য। জিৎ নট্ট, সিদ্ধেশ গৌতম, শিবাঙ্গী সিং এবং অন্যান্যদের সহায়তায় এই ক্যালেন্ডার হয়ে উঠেছে একটি অবশ্য সংগ্রহণযোগ্য বস্তু।

→

বাংলার পুতুলনাচের শিল্পীরা আজও প্রান্তিক

বাঙালির স্মৃতিমেদুরতায় পুতুলনাচ রাজ করলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে তা ক্রমাগত বিলুপ্তির পথে।

→

কেবল নিয়মই নয়, বানানের সামাজিকতাও আছে

নিত্যানন্দবাবুকে পাত্তা না দিয়ে পাঁচরকি হঠাৎ নাচতে শুরু করল। প্যান্ডেলের নাচ নয়, বিশুদ্ধ রবীন্দ্রনৃত্যের মতো কিছু একটা। তারপর একযোগে বলে উঠল আমরা সবাই রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতনের মতো ভদ্র হব।

→

ইংরেজ ভাবনার জীর্ণ স্মৃতি নিয়ে রাইটার্স বিল্ডিংয়ের রোমান ‘মিনার্ভা’

এক কথায় ‘উইসডম’ যেমন মিনার্ভার পরিচায়ক গুণ, একই ভাবে এদেশের সবাইকে বুঝিয়ে দিতে হবে রোমের জ্ঞান গরিমার দেবীর আশীর্বাদ নিয়েই এদেশের মাটিতে পা রেখেছে ইংরেজ। জ্ঞান গরিমার আলোয় অন্ধকার থেকে এদেশের মানুষকে মুক্ত করতে এসেছে ইংরেজ।

→

স্যান্টা কি শুধুই ফ্যান্টাসি!

রাতের অন্ধকারে এসে ঘুমন্ত শিশুদের চোখে স্যান্টা এঁকে দিক এক নতুন সকালের স্বপ্ন। এক বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলার স্বপ্ন! আর সেই স্বপ্নকে সত্যি করার সাহসও। সেই হোক বড়দিনের সেরা উপহার।

→

ত্রিবেণী টোলের পণ্ডিত উজ্জ্বল করলেন হেস্টিংসের ভাবমূর্তি

শোভাবাজারের রাজা, নদীয়ার রাজা, ওয়ারেন হেস্টিংস, স্যর জন শোর তাঁকে পণ্ডিত হিসেবে মান্যতা দিতেন। এমন মান্যতার কারণেই হেস্টিংসের মূর্তির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন জগন্নাথ তর্ক পঞ্চানন। এই সংযুক্তি-ব্যতীত হেস্টিংস যে প্রাচ্য অনুরাগী, তা বোঝানো যেত না।

→

লেখক-অনুবাদক-সন্দেশী, তবুও বাঙালির কাছে বিস্মৃত রায় পরিবারের পুষ্পলতা

লাইন টানা ‘স্কলার’ এক্সারসাইজ খাতায় ইংরেজি থ্রিলার অনুবাদ করতেন। বিশেষ করে মনে আছে, একবার আগাথা ক্রিস্টির ডিটেকটিভ নভেল অনুবাদ করছিলেন, খুব সহজবোধ্য করে ঝরঝরে লেখা পড়ে পড়ে শোনাতেনও।

→

বঙ্গভঙ্গের ছায়া মুছতে অঙ্গমূর্তির পরিকল্পনা করেছিলেন লর্ড কার্জন

ইংরেজ শাসকের এই মূর্তি রোমান মাইথোলজির দেবমূর্তির আদলে নির্মিত হল না। বদলে এখানে কার্জন সরাসরি একজন জেদি একরোখা সেনাপতির মতো। আসলে এই মূর্তি নির্মাণের জন্য কার্জনের ছিল নিজস্ব মতামত। তাঁর মতামত নিয়েই মূর্তিটি ব্রোঞ্জ মাধ্যমে নির্মিত হয়েছিল।

→