সিচুয়েশনশিপের নতুন প্রজন্মে হয়তো অমৃতা ইমরোজ ফ্যাকাসে। কিন্তু একটা যাপন কতটা সহজ হতে পারে, তা ওঁদের দেখে শিখে নিক এই প্রজন্ম।
বাংলা ভাষার জন্য বিদ্যালয় স্তরটি বস্ত্র-বয়নের কাজ করে। ভাষার মোটা ভাত-কাপড় তো সেই জোগায়। সেই জোগান বন্ধ হয়ে গেলে বা সেই ভাত-কাপড় দেওয়ার উপযুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা না থাকলে ভাষা-শরীর জীর্ণ ও বস্ত্রহীন হবেই।
শিকল পরা মাথা নীচু করে দেশে ফেরা ওই ‘অবৈধ’ মানুষগুলো আসলে এই পৃথিবী নামক ভূখণ্ড, শিকল আর কাঁটাতারে ক্ষত-বিক্ষত।
সরস্বতী পুজোকে নিয়ে আন্দোলনের জেরে হিন্দু ছাত্ররা দলে দলে কলেজ ছেড়ে দিল। চরম অর্থসংকটে পড়ল কলেজ। ১২ জন শিক্ষক ছাঁটাই হলেন। ছাঁটাই হলেন কবি জীবনানন্দ দাশও।
কয়েক বছর আগে যখন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিংহকে ওই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল, তখন বহু মানুষ বলেছিলেন, বাবরি মসজিদ ভাঙার পিছনে, যাঁর প্রত্যক্ষ মদত ছিল, তাঁকে পুরস্কৃত করা গেলে অবশ্য স্বাধ্বী ঋতম্ভরার নাম নিয়ে আর বলার কী থাকে!
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, উদাত্ত ঘোষণা ট্রাম্প বাহাদুরের: গাজ়ার অধিবাসীরা ভালোমানুষের মতো নতশিরে মানলে তো ভালো, নইলে, সমরাস্ত্রমণ্ডিত যুক্তরাষ্ট্রই সবলে তাদের। ততঃপর, ব্রহ্মাণ্ডের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ নিজ পতাকা গাড়বে গাজ়ায়; অন্তে, ম্যারিকার শান্তিময় পূর্ণ-দখলদারিতে– নিশ্চয়ই, ‘রিয়েল এস্টেট’-বিশেষজ্ঞ ট্রাম্পের দক্ষ পরিচালনায় ও বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি ইলন মাস্ক জ্যায়সা অর্বুদ-নিযুতপতিদের সুখবিধায়, সুস্বাস্থ্যবিধায়– ভূমধ্যসাগরীয় গাজ়াকে রূপান্তরিত করা হবে রম্য পর্যটনকেন্দ্রে।
সকলের চোখের সামনে নেমে আসুক অশরীরী বই, সকলের শ্রুতিতে বাজুক কানবই। সেটা হলে বেশ হয়।
প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা অথবা জীবনপ্রশ্নে ছেলেমেয়েদের জড়িয়ে নিয়ে এই শহরের বুকেই সামান্য ক’টা দিন কাটিয়ে গেলেন।
দয়া নায়েক আসলে রূপকথার হিরো, যিনি জীবন্ত তবুও রূপকথার!
বিভিন্ন রিপোর্টে, বইয়ে, ইতিহাসে, ভার্চুয়াল তথ্যভাণ্ডার থেকে বই-পুথি-শিলালিপি ধ্বংসের যে হিসেব পাওয়া যায়, তা দিয়ে তৈরি হতে পারে আর-একটা আস্ত পৃথিবী– মানুষের কদর্য বর্বরতার নিদর্শন হিসেবে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved