Robbar

সাম্প্রতিকী

আজকের কলকাতায় বাংলা বলা দুষ্কর?

বাংলা ভাষা, কলকাতার রাস্তায়, রক্তমাংসে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাকে দু’বেলার অন্নসংস্থান দেবেন না ধ্রুপদী ভাষার মুকুট, আপনারা দেখুন।

→

পথ না মানুষ, কার দোষে নিরন্তর দুর্ঘটনা?

প্রতি বছর নভেম্বরের তৃতীয় রবিবার পথ দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তিদের স্মরণ করার দিন।

→

কৈশোরে অবসাদ সোশ্যাল মিডিয়ার দান, বিকল্প আনন্দের জোগান কই?

২০০০ সালেও যে পরিবেশ ছিল খেলাধুলোর, বন্ধুত্বের, বাড়ির চারপাশে, পাড়ায় নিদেরপক্ষে দেড়খানা খেলার মাঠ, তা আজ কই? ডানা মেলার পরিসর না পেয়ে মাথা ঝুঁকে স্মার্টফোনে পড়ে থাকার জন্য শুধু তাদের দোষারোপ করা চলে না। এই দোষ আমাদের, সম্মিলিত।

→

যা ছিল ভোরের শিশির, তা ডিজিটাল যুগে পরিণত হল বিকারের একতাল মাংস পিণ্ডে

প্রায় বিনি পয়সার সোশ্যাল মিডিয়ায় যেকোনও কনটেন্ট নিয়ে রিল বানিয়ে, ভিডিও পোস্ট করে যেখানে কেউ ‘সিউডো সেলেব’ হয়ে অর্থ উপার্জন শুরু করেছেন, সেখানে শিশুটি যে ছাড় পাবে না– বলাই বাহুল্য। শিশুদিবস উপলক্ষে বিশেষ লেখা।

→

শিঙাড়াই একমাত্র ত্রিকোণ প্রেম, উধাও হলে সিআইডিও বসে!

মুখ্যমন্ত্রী শিঙাড়াই খান না। এবার কথা হচ্ছে তাহলে শিঙাড়া খামোখা আনা হলই বা কেন? যাঁর জন্য আনা হয়েছে তিনিই যখন খান না, কেন এত হইচই কেন এত হট্টগোল!

→

মাতৃত্ব চাননি রাধিকা আপ্তে, মাতৃত্বে অবিশ্বাসী মেয়েরাও কি এবার সাহস পাবে সোচ্চারে ঘোষণা করার?

একথা নিশ্চিত করে বলা যেতে পারে যে, সন্তান-শূন্যতার এই সামাজিক নির্মাণ আসলে কিন্তু অন্তঃসারশূন্য। সন্তানের জন্ম দিয়েই হোক বা না-দিয়ে ভালো থাকা আসলে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত একটি চয়েস।

→

রবীন্দ্রনাথ নিয়ে ইয়ার্কি কি বাঙালিরাও করে না?

বাঙালি একদিকে রবীন্দ্রনাথকে ভক্তি করে মাথায় তোলে, অন্যদিকে রঙ্গ করে পথে বসায়। একটি অন্যটির প্রতিক্রিয়া।

→

৩৭ বছরেও ন্যায় পেলেন না রূপ, ‘সতী’ মাহাত্ম্যে রাষ্ট্রের নীরব সায়?

হাজার হাজার লোকের সামনে ঘটে যাওয়া সত্ত্বেও কোনও সাক্ষী-সাবুদ পায়নি প্রশাসন। ভয়ে হোক বা ভক্তিতে, কুসংস্কারের বশে কেউ সাক্ষ্য দিতে এগিয়ে আসেনি। তারা এই ঘটনাকে ‘অপরাধ’ বলে মনেই করে না।

→

নিরুদ্দেশ কীটপতঙ্গ সম্পর্কে ঘোষণা

রুগন পৃথিবীর বুকে হয়তো একদিন কয়েক হাজার কৃত্রিম পতঙ্গ প্রজনন কেন্দ্র তৈরি হবে। ঢাউস ইগলুর মতো কাচের ঘরে চোখ ধাঁধানো আলোর মধ্যে হয়তো একদিন শ্যামাপোকার চাষ হবে।

→

ইজরায়েল-গাজা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর ট্রাম্পকে কি আর যুদ্ধবাজ বলা যায়?

বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর খুব সঠিকভাবেই ভারতের বিদেশনীতির ব‌্যাখ‌্যা করে আগাম বলে রেখেছিলেন, ‘হোয়াইট হাউস ডেমোক্র‌্যাট প্রার্থী না রিপাবলিকান প্রার্থীর দখলে গেল তা নিয়ে নয়াদিল্লি মোটেও চিন্তিত নয়। কারণ, ভারত ও আমেরিকার সম্পর্কের এতে কোনও পরিবর্তন ঘটবে না। গত পাঁচটি প্রেসিডেন্টের আমলেই ভারত ও আমেরিকার সম্পর্কের  উন্নতি ঘটেছে।’

→