আমি পশ্চিমবঙ্গের লোক যখন এই গান গাইব তখন কি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে গাইব? না। আমি আমার বাংলাকে নিয়েই গাইব। হ্যাঁ, আমি যদি বাংলাদেশে যাই এবং এই গানটি শুরু হয় তাহলে অবশ্যই আমি উঠে দাঁড়াব।
তথাকথিত অতিশিক্ষিত যুক্তিবাদী অভিভাবকদের থেকে কয়েক ধাপ উঁচুতে উঠে গিয়েছেন রিচার বাবা-মা। এমন বহু পরিবার দেখেছি যেখানে বাইরের লোক নয়, তারাই মেয়েদের পছন্দের কাজটি অঙ্কুরেই বিনাশ করে দেয়।
কোচবিহারের খাইরুল শেখের তাঁর নিজের ভিটেমাটি ছেড়ে যাওয়ার ভয় যে গ্রাস করেছিল তা নিশ্চিত করে বলা যায়। এই ভয়ের কোনও নাম কি মনস্ত্বত্ত্ববিদেরা এখনও দিতে পেরেছেন? রাষ্ট্র কি তা মেনে নিয়েছে? তাহলে এই ভয়ের প্রতিকার কী?
বোতলের ভিতরে যে দ্রবণ, তা আর মহলানবীশের মানবিক সমীকরণ নয়। WHO (বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা) অনুমোদিত ওআরএসে যেখানে প্রতি লিটারে ১৩.৫ গ্রাম চিনি, সেখানে এসব পণ্যে সেই মাত্রা প্রায় ১০ গুণ বেশি। অর্থাৎ, ডায়রিয়ায় জীবন বাঁচানোর পরিবর্তে এই পানীয় বাড়িয়ে দিচ্ছে বিপদ।
এখন টেকনোলজির যুগ– অ্যালগরিদম, অ্যানালিটিক্স এখন বিজ্ঞাপনের চালিকাশক্তি। এই নিয়ে আক্ষেপ ছিল পীযূষের। বিভিন্ন ইন্টারভিউতে সেই কথা তিনি বারবার বলেছেন। ব্র্যান্ড এবং বিজ্ঞাপন তার সৃজনশীলতা এবং স্টোরিটেলিং দিয়েই মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারে– প্রযুক্তি দিয়ে নয়।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা প্রায়ই একটা স্লোগান ব্যবহার করে, ‘রেসপেক্ট অল, সাসপেক্ট অল’। আমাদের মনে হয়, আমাদের শিশুদের যৌন-সুরক্ষার ব্যাপারেও এই সাবধানবাণীটা মেনে চলা খুবই কার্যকর উপায় হতে পারে।
হাসান সাহেবের একমাত্র ছেলে শেখ নিজামুদ্দিনের নামেই এই শহরের হেরিটেজ প্রতিষ্ঠান ‘নিজামস’। লোহার শিকে গেঁথে বরাবরই বানানো হত, ১৯৬৪ সালে ব্যবহার করা শুরু হল হালকা বাঁশের কাঠি বা স্কিউয়ার। সেই থেকে কাঠির শুরু। নো মেস কুইক স্ন্যাক। সেই কাঠিই আজ বিশ্বসেরাদের তালিকায়।
ফ্রানচেস্কা অরসিনি। ২০ অক্টোবর, তাঁকে দিল্লি এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর প্রবেশাধিকার নেই। নিয়মের গেরো? নাকি অরসিনির হিন্দিভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে গবেষণা জাতীয়তাবাদীদের একমাত্রিক হিন্দি চাপানোর পথকে বন্ধুর করে তুলছিল?
গ্রেটা থুনবার্গের যাত্রাপথের কথা আমরা জানি, তবুও পৃথিবীর এই আকালে, গ্রেটার কথা বলা যেন নিজেদের প্রতিবাদের স্বপ্নকে একটু হলেও বাঁচিয়ে রাখা।
বারুইপুরে দেখতে পাওয়া ওর্তোলান বান্টিং দক্ষিণ এশিয়ার সাধারণ পরিযায়ী পাখি নয়– পথ ভুলে চলে আসা পাখি, পরিভাষায় যাকে বলে ‘ভ্যাগরান্ট’ পাখি বা পথভোলা পাখি! ভারতে কেরল, মহারাষ্ট্র, হিমাচল প্রদেশ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে বিচ্ছিন্ন কয়েকবার দেখা গেলেও পূর্ব ভারতে তথা উপমহাদেশের পূর্বপ্রান্তে এর আগে একবারই মাত্র দেখা গেছে ওর্তোলান বান্টিং। সেও আবার পশ্চিমবঙ্গেই।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved