Robbar

সাম্প্রতিকী

‘ভাইরাল করে দেব’, ডিজি যুগের নতুন অস্ত্র না থ্রেট?

ভাইরাল আসলে একটি প্যারামিটারবিহীন ফেনোমেনা– ভালোবাসা, অপেক্ষা, জিরাফ, ধর্ম, বিরিয়ানি একেবারে ঘেঁটে ঘ!

→

চিপকো বা নর্মদার পর স্বাধীন ভারত হয়তো এত বড় পরিবেশ রক্ষার আন্দোলন দেখেনি

দেশের একটি শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে এরকম দৃষ্টান্ত স্থাপন করা যেত যে একইসঙ্গে কীভাবে উন্নয়ন এবং প্রকৃতিকে বাঁচিয়ে রাখা যায়। হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেদিকে কোনওদিনই নজর দেয়নি। কিন্তু পরিকল্পনা ও পরিবেশগত দায়িত্ববোধের অভাব বারবার দেখা গেছে।

→

খ্যাতির বৃত্তের বাইরে নিষ্ঠ এক সাধকের তন্ময় চিত্রভাষা

গ্যালারি চারুবাসনায় সদ্য শেষ হল শিল্পী অশোক মুখোপাধ্যায়ের (১৯১৩-১৯৬৯) চিত্র প্রদর্শনী ‘রিদম অফ লাইফ’। বিষয়গতভাবে কিছু জীবজন্তু, ল্যান্ডস্কেপ, রেখাচিত্র, এবং অবশ্যই মানুষ। মানুষের মনের অভিজ্ঞান, মুখ ও মনের মধ্যে ভাবনার যে দোলাচল– তা অদ্ভুত ভাবে ধরা দিয়েছে রেখায়, রঙের বন্ধনে, কিংবা আলোছায়ার খেলায়।

→

জিবলির স্টাইল টুকে শিল্প ফলালেও ‘এআই’ আজকের শিল্পদূত?

যেদিন সত্যি সত্যি এআই শিল্পী হয়ে উঠবে, সেদিন কি মানুষেরা পকেটের পয়সা খরচ করে যন্ত্রের বানানো সেই শিল্প দেখতে যাবে? গেলে কত দিন যাবে? আর যদি না-যায় তাহলে ব্যবসা জমবে কি করে?

→

‘নায়ক’ সিনেমায় সত্যজিতের বইয়ের ব্যবহার

এই সিদ্ধান্তের নেপথ্যে কোথাও কাজ করছিল 'পথ' শব্দটা। বিভূতিভূষণেরপথের পাঁচালী  উপন্যাস ছিল জীবনের কঠিন লড়াইয়ের মধ্যেও হরিহরের স্বপ্ন দেখা, স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখার গল্প। নায়ক-এ অরিন্দম তার জীবনের যে গল্প অদিতিকে বলতে বলতে যাবে, তা-ও তো জীবনের সঙ্গে যুঝতে যুঝতে আর এক স্বপ্ন দেখার গল্প, যেন বা আর এক পথের পাঁচালীই।

→

‘দেবাংশী’ গল্পপাঠের পর জল ভরা চোখ নিয়ে মাধব বলেছিলেন, এ গল্প আমি নাটক করব

হরিমাধব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার প্রথম আলাপ বালুরঘাটে। ত্রিতীর্থ নাট্যদলের সূত্রে। খুব অল্প সময়ে অন্তরঙ্গ হয়ে ওঠার লক্ষণ ছিল মানুষটির।

→

ঔরঙ্গজেব চেয়েছিলেন ফকিরের মতো অনাড়ম্বর সমাধি, তবুও তা ভাঙতে উদ্যত আজকের ভারত

এই ধার্মিক সুন্নি সম্রাট জীবনে কোনও দিন বিলাসবহুল রাজসজ্জায় শয়ন করেননি। সম্রাট ঔরঙ্গজেবের জীবন কেটেছে ভূমিসজ্জায় শয়ন করে। সমস্ত জীবন সুফি ও ফকিরদের সঙ্গ করেছেন। আর্যাবর্ত নয়, ফুল্ল-কুসুমিত বঙ্গভূমি নয়, তিনি ছিলেন দিল্লির এক সম্রাট, যাঁর প্রিয় ভূমি ছিল দাক্ষিণাত্য।

→

যুক্তিবাদী ভারতে অস্পৃশ্যতার এই অভিশাপ কীভাবে কাটবে?

ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী যতই অস্পৃশ্যতা ‘নিষিদ্ধ’ হোক, সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭৫ বছর পরেও এই বাংলায় অস্পৃশ্যতার মতো বিষয় উপস্থিত। কেন?

→

কৌতুকশিল্পীরা সত্যিটা তুলে ধরছেন বলেই শাসকের এত রাগ!

ভারতের কৌতুক শিল্পীরা নানা সময়ে নানা বিতর্কে জড়িয়েছেন। কিন্তু বাকি কমেডিয়ানদের সঙ্গে কুণালের তফাত হল, কুণাল বরাবর রাজনৈতিক ও তাঁর রসিকতা তীক্ষ্ণ ও তাতে ঝুঁকি থাকে। বর্তমান ভারতের দিকে তাকালে দেখতে পাচ্ছি শাসককে নিয়ে রসিকতা কি রাজ্য কি কেন্দ্র– কেউ সহ্য করতে পারছে না।

→

খেতে দেওয়া সহজ কাজ, কিন্তু শিক্ষা দেওয়া?– গায়ত্রীদির এই কথাটা আমাকে ভাবিয়েছিল

অদম্য প্রাণশক্তি ও জেদ রয়েছে তাঁর। কাজ তিনি করেই ছাড়বেন। উচ্চকোটির একজন অ্যাকাডেমিশিয়ান, অথচ কী মারাত্মক প্র্যাকটিক্যাল!

→