Robbar

পুজোর রোববার

অন্তরালে শুধু সুচিত্রা সেন যাননি, উমা দাশগুপ্তও গিয়েছিলেন

লোকমুখে শুনেছিলাম, উমাদিকে বাবা কোনও ইন্সট্রাকশন দেননি। অর্থাৎ, সেভাবে কোনও ডিরেকশনই দিতে হয়নি। চিত্রনাট্য পড়ে এতটাই নাকি তৈরি ছিলেন তিনি! এবং স্বাভাবিকভাবেই মনে হয়নি যে, এটা ওঁর প্রথম ছবি। সকলেই খুবই চমৎকৃত হয়েছিলেন ওঁর কাজ দেখে। এমনকী, ওঁকে নাকি কখনও সেকেন্ড টেক দিতে হয়নি।

→

জ্যোতিবাবুকে প্রধানমন্ত্রীর পদে দেখতে চেয়েছিলেন মনমোহন সিং

ওবামা প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর প্রথম যে বিদেশি অতিথিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন, তিনি মনমোহন। ওবামা তাঁকে আর্থিক গুরু মানতেন। আমেরিকার অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য তিনি মনমোহনকে পরামর্শ দিতে বলেছিলেন। হোয়াইট হাউসের সাংবাদিক বৈঠকে ঘোষণা হল মনমোহন-ওবামা শিক্ষা বৃত্তি, মেধাবী বিদ্যার্থীদের জন্য। অন্য কোনও প্রধানমন্ত্রীর নামে এমন কোনও শিক্ষা বৃত্তি বোধহয় নেই।

→

অপ্রকাশিত কে. জি. সুব্রহ্মণ্যনের দুর্গা

সুব্রহ্মণ্যনের দুর্গায় ত্রিশূল ব্যতীত দেবী ও মানবীর মধ্যে ফারাক খুঁজে পাওয়া ভার। তিনি মনে করেন, মানুষের অন্তরে দেবত্ব আর পশুত্বের যে সহাবস্থান, সেখানেই অসুরদলনীর সারসত্যটি উদ্ঘাটিত। বাইরে থেকে আরোপিত নয়, শ্রেয় আর প্রেয়র দ্বন্দ্বে সত্য এবং সুন্দরের প্রতিষ্ঠার মধ্যেই দেবীর সত্যিকার আবির্ভাব।

→

যখনই ‘আমি বাংলায় গান গাই’ কোরাসে গাওয়া হবে, ফের জন্ম নেবেন প্রতুলদা

প্রতুল মুখোপাধ্যায় ছিলেন একক ছিলেন না। ছিলেন জনতার কণ্ঠস্বর, ইতিহাসের সাক্ষী, বিদ্রোহের ঢাক, প্রেমের ফিসফিস। তাঁর গান আজও বাঁচিয়ে রেখেছে হাজার মানুষের ভেতরের আলো।

→

জাকির হুসেনের ছায়া থেকে আমায় বের করে এনেছিলেন জাকির হুসেন

‘এই যে এখন বিক্রম অনেক বড় বড় কথা বলছে; আপনারা জানেন না, আমি কিন্তু একসময় ওকে বেবিসিট করিয়েছি!’ বলে, মঞ্চে বসেই আমার গালে চুমু খেয়ে নিলেন। আমাদের সম্পর্কটাই এমন। স্নেহের, ছেলেমানুষির। ঈশ্বরকে স্পর্শ করা যায় না। আমি জাকির হুসেনকে স্পর্শ করেছি। উনি আমার ঈশ্বর নন। পিতা, মাতা, গুরু কেউ নন– ‘হিরো’। ‘হিরো’দের কখনও মৃত্যু হয় না।

→

জনপ্রিয় শ্যামাসংগীত ও কিছু চেনা ভুলভ্রান্তি

রামপ্রসাদের গানের ক্রেডিটই ছিনিয়ে নিচ্ছে জেনারেশন জেড! এই প্রবণতায় নবতম ও বিচিত্রতম সংযোজন ‘মন রে কৃষিকাজ জানো না’। সংগীত প্রতিযোগিতার মিষ্টি প্রতিযোগী গানটি ‘কভার’ করে গীতিকারের নাম লিখেছেন শ্রীজাত। সুরকার? না, অরিজিৎ সিং নন, জয় সরকার।

→

হাজার ভিন্নতা সত্ত্বেও শ্রীরামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দের কালী-দর্শন মিলেমিশে যায়

মঙ্গলময়ী, অভয়দাত্রী মায়ের যে রূপটি বারবার উঠে আসে শ্রীরামকৃষ্ণের কথায় বা গানে, স্বামী বিবেকানন্দ সেই একই মাতৃশক্তিকে অনুভব করেছিলেন ভিন্নভাবে– প্রলয়ের সাজে।

→

ঘাটশিলায় হঠাৎ বহুরূপী কালীর সঙ্গে দেখা না হলে ‘সুবর্ণরেখা’-র ওই দৃশ্য তৈরি হত না

‘মেঘে ঢাকা তারা’-তে নীতা জগদ্ধাত্রীর প্রতীক– কোমল, আশ্রয়দাত্রী। আর সেখানেই তাঁর মা একধরনের টেরিবল মাদার।

→

শাড়ি পরিহিত সাদা কালীর অপরূপ লোককথা

ঘোড়িয়াল অর্থাৎ জলঘড়ির পরিচালক প্রতিমুহূর্তে সময় মেপে পুরোহিতদের সময় বলে দেন, আর সেই সময় দেখে পুরোহিত পুজো করেন শ্বেতকালীর।

→

অলৌকিকের দাদাগিরি

সব চরিত্র কাল্পনিক নয়, অলৌকিক। সেই সব-ভুতুড়ে নিয়ে দু’-চার কথা।

→