এবারের দুর্গোৎসবে অশ্রুময়ী মা আসছেন। কত মানুষের কাজ নেই, ভাত নেই। মা রাধারানি দেখেছিলেন তেতাল্লিশের মন্বন্তর। সেও মহামারী। সেইকথাও শুনেছি আমি মায়েরই মুখে। এখন আরেক মা দেখছেন আরেক মহামারী।
 
২৫ এপ্রিল, ২০২৩ চলে গিয়েছেন হ্যারি বেলাফন্টে। তাঁকে নিয়েই তর্পণের দ্বিতীয় লেখা।
 
পাঁচ সিকের পুজোয় যে-নিষ্ঠা, একাগ্রতা ও শুচির পরাকাষ্ঠা তাঁরা সব সময় দেখিয়েছেন, তাঁদের ‘প্রণামী’ কিন্তু সেই অনুপাতে বাড়েনি একটুও।
 
রাত বাড়তে, মণ্ডপ থেকে বেরিয়ে, ওরা বলল, চলো, তোমাকে আমাদের ‘গে-বার’-এ নিয়ে যাই, সিডনির গে-লাইফ কেমন হয় চোখে দেখে যাও। সেখানে এক পেশিবহুল পুরুষ অসামান্য কোমল নারীর নাচ নাচলেন। ‘রোববার’-এর ‘প্রবাস পুজো’ থেকে পুনর্মুদ্রিত।
 
প্রতিবার পুজোর সন্ধ্যায় তাঁর জায়েরা যখন লাল পাড় সাদা শাড়ি পরে ধুনো পোড়াত, অন্তঃপুরবাসিনী দিদার তখন চোখে জল।
 
শুরু হল চাঁদার জুলুম। তখন পুজোর নামে মধ্যবিত্তের আনন্দ উধাও। মায়ের আগমনের প্রতীক্ষায় যারা দিন গুনত আনন্দে তাদের মুখে নেমে এল রাশি রাশি নিরানন্দ। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের ‘রচনাসংগ্রহ’ থেকে পুনর্মুদ্রিত।
 
পুরুষতান্ত্রিক সমাজের নিয়মে যেভাবে বাড়ির মাথা একজন ‘পুরুষ’ বলে মান্যতা পেয়েছে, তার দেখানো পথেই আলোকিত হবে নারীর জীবন, তেমনই শাস্ত্রেও সেই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেনি।
 
মা দুর্গা আসছেন সপরিবার। সবাহন-ও তো আসছেন। সেই বাহনদের আবাহন কারেক্ট আছে তো?
 
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved
