Robbar

সকাল

শেষ নাহি যে শেষ কথা কে বলবে

মৃত্যু সম্পর্কে শ্রীরামকৃষ্ণ কী ভাবতেন, সে কথা নানা সময় বলে গিয়েছে নানা জনের সঙ্গে আলাপে-সংলাপে। আজ শ্রীরামকৃষ্ণর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ শ্রীরামকৃষ্ণর মৃত্যুভাবনা নিয়েই।

→

জগন্নাথের স্নানযাত্রা গ্রীষ্মের দাবদাহের শেষে প্রভুর কাছে বর্ষা আগমনের অনুমতি

স্বাভাবিকভাবে কৃষি-ভারতের যাপনচিত্রও গাঁথা হয়ে যাচ্ছে এই অনুষ্ঠানের চালচিত্রে। আজ জগন্নাথ মহাপ্রভুর স্নানযাত্রা উপলক্ষে বিশেষ লেখা। তাছাড়াও, রোববার.ইন-এ আজ সারাদিন ঝরোঝরো শব্দ, চান নিয়ে মোট ৬টি লেখা, পড়তে ভুলবেন না যেন!

→

আবোল-তাবোল বলতে ঠাকুর অবান্তর আড্ডা, তাস খেলা বুঝিয়েছেন, এ-কালে জন্মালে নিশ্চয়ই স্মার্টফোন, ফেসবুকের উদাহরণ দিতেন

ঠাকুর বলছেন, মানুষকে প্রথমে বুঝতে হবে যে সংসার অত্যন্ত গোলমেলে জায়গা। সংসার হল বিদেশ। সেখানে বিদেশির বেশে ভ্রমে ঘুরে বেড়াচ্ছি। যেন অকারণেই। স্বদেশ হচ্ছে আমার চৈতন্য। আমার আত্মা। সেখানেই আমি স্থিত হতে পারলে আমার শান্তি। তবেই মুক্তি।

→

উনিশ শতকের নবজাগ্রত কলকাতার কাছে শ্রীরামকৃষ্ণ এক অদ্ভুত আঘাত

প্রতিমা উপাসনার বিরুদ্ধে সেকালের বাংলা তথা ভারতবর্ষ ব্রিটিশদের কাছ থেকে শিক্ষা পেয়ে যে আলোড়ন তুলতে চেয়েছিল, শ্রীরামকৃষ্ণ তাকে থামিয়ে দিয়েছেন।

→

ঠাকুরের লোকচরিত্র, যুগচরিত্র ও সমাজচরিত্রকে বোঝার অসামান্য ক্ষমতাই ফুটে উঠেছে শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃতে

একজন অবতার-পুরুষ যুগকে কেন্দ্র করেই আবির্ভূত হয়েছিলেন। তাই যুগের ব্যাধি, বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করতে কখনও ভুল করতে পারেন? আমরা এইবার কথামৃত পাঠ করব। ভগবানের কথা ব্যাখ্যা করার অধিকার আমাদের নেই। কিন্তু ভগবানের কথা স্মরণ ও ভাবার প্রয়োজন।

→

কুলিয়ার শ্রীপাটের সংস্কার হয়েছিল কবি নবীনচন্দ্র সেনের উদ্যোগে

কবি নবীনচন্দ্র সেন এক সময় নদীয়া জেলার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। নদীয়া জেলার নানা মেলা ও উৎসবের নানা তথ্য তাঁর লেখা থেকে পাওয়া যায়।

→

বাহাত্তরটি পোড়ামাটির মন্দির আজও আকর্ষণ মলুটির

গঠনশৈলী অনুসারে পাঁচ ধরনের মন্দির এখানে দেখা যায়- চালা, রেখ, মঞ্চ, একবাংলা ও সমতল ছাদবিশিষ্ট।

→

যেখানে অহং সেখানেই কেবল মৃত্যুর হাত পড়ে

প্রত্যেক মানুষ জীবনের কর্মের দ্বারা সংসারকে কিছু-না-কিছু দান করে, সংসার সমস্তই গ্রহণ করে, রক্ষা করে। কিন্তু সেইসঙ্গে মানুষ যখন নিজের অহংটিকে চিরন্তন করে রাখতে যায়, সে চেষ্টা বৃথা হয়।

→

তারাশঙ্করের লেখায় উল্লেখ রয়েছে অট্টহাস শক্তিপীঠের কথা

বীরভূমের লেখক-গবেষকেরা মনে করেন, বীরভূমের লাভপুরের কাছে দেবী ফুল্লরাতেই সেই পীঠের অধিষ্ঠান আবার বর্ধমানের গবেষকেরা দাবি করেন, ঈশানী নদীর বাঁকে বর্ধমানের দক্ষিণডিহিতেই দেবীর ওষ্ঠপাত ঘটেছিল। তবে ভক্তদের কাছে দুটিই সমান গুরুত্বপূর্ণ তীর্থক্ষেত্র এবং অলৌকিক শক্তি দুই জায়গাতেই বর্তমান।

→

জীবনে থমকে যাওয়াকে আমাদের দেশ অগৌরবের মনে করেনি

ধানের গাছ যখন রোদবৃষ্টির সঙ্গে সংগ্রাম করে বাড়তে থাকে, সেও যেমন সুন্দর, মাঠের দিন শেষ করে ঘরে আসার দিন আরম্ভ হয় যখন, সেই ফসলের রূপ হয়তো সুন্দরতর। সেই ফসলের মধ্যে ধানখেতের রোদবৃষ্টির ইতিহাস নিবিড়ভাবে নিস্তব্ধ হয়ে থাকে। সেই নিস্তব্ধতা অগৌরবের নয়।

→