E-Robbar
রেকর্ডবুকের আগ্রাসনের ভিড়ে, তারকা-মহাতারকাদের একে অপরকে ছাপিয়ে যাওয়ার ভিড়ে উইয়ান মুল্ডার নেহাতই সেই ওসমান গনি– চিলেকোঠার সেপাই– লড়ে যাওয়া দুর্বল বিরুদ্ধস্রোত।
অর্পণ গুপ্ত ও
ট্রফির নামবদলে পতৌদিদের সম্মান অনেকটাই ক্ষুণ্ণ হল তো বটেই, সঙ্গে মুছে গেল ইতিহাসের একটা অধ্যায়ও!
সোমক রায়চৌধুরী ও
স্টাম্প মাইক হিচককের ছবি ‘Rear window’-র মতো। কেবল লুকিয়ে পড়শিকে জানলা দিয়ে দেখে নেওয়া। এতে এক গোপন আনন্দ আছে। এর বাইরে আছে মাঠ। স্ট্যান্ডে বসে খেলা দেখার উত্তেজনা। ওই লাল বল উইলো কাঠে লাগলে যে শব্দের মূর্চ্ছনা, তাতে আমার প্রাণ রাখা আছে।
অনুজয় চট্টোপাধ্যায় ও
‘ট্যালেন্ট হান্টার্স’-রা কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে থেকে ট্যালেন্ট খুঁজে বের করুক, তারপর না হয় এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কথা ভেবে দেখবে তথাকথিত কৃষ্ণাঙ্গরা।
অভিজিৎ হালদার ও
ক্রিকেট তো আসলে জীবনের কথাই বলে। যে জীবন লড়তে জানে। লড়ে জিততে জানে। এমন লড়াইয়ের মঞ্চে কৃষ্ণাঙ্গ-শ্বেতাঙ্গ মেলবন্ধন– এমনটাই তো চেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। চেয়েছিলেন নেলসন ম্যান্ডেলা। কৈশোরের স্বপ্নের মাঠে সেই আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে পরিণত করলেন বাভুমা।
অম্লান চক্রবর্ত্তী ও
চালচলন দেখে খুব বুঝতে পারি, শরীর সঙ্গ দিচ্ছে না আর। মস্তিষ্কের সঙ্গে পেশির সামঞ্জস্য ক্ষীণ হচ্ছে। যে কারণে মিস হয়ে যায় পেনাল্টি। ফ্রি-কিকে ধার কমে আসে। ড্রিবলও হয় না তেমন। তবু সেই ট্রেম্বলিং টিনেজার ছুটতে থাকেন!
রোদ্দুর মিত্র ও
আইপিএল নিয়ে এই চরম উন্মাদনা কি স্বাভাবিক ক্রিকেট-প্রেম থেকে উদ্ভুত, না কি তা স্রেফ গ্ল্যামার-জগৎ আর অতিরিক্ত হাইপের যৌথতায় নির্মিত এক কৃত্রিম উত্তেজনা, যা বুদবুদের মতো সৃষ্টি হয়ে এক সাময়িক গণ-হিস্টিরিয়া তৈরি করে?