কে বলবে, এই বিরাট-রোহিতরাই ছ-মাস আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের মায়াবী রাত উপহার দিয়েছিলেন সমর্থকদের। সে মুহূর্তকে সমর্থকরা অনায়াসেই ভুলে গেলেন, অক্লেশে।
পারথে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম হার। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৫০ রান করেও, ২৯৫ রানে জয় ভারতের। সেই জয়ের নেপথ্যে বুমরার অসামান্য বোলিং, বিরাটের ত্রিশতম টেস্ট সেঞ্চুরি ছাপিয়ে আলোচনায় বছর বাইশের যশস্বীর দুরন্ত পারফরম্যান্স। ক্রিকেট ও ক্রিকেটের বাইরে তাঁর অনমনীয় লড়াই নিয়ে দু’-চার কথা।
সময়কে হারাতে পারেননি নাদাল শেষ পর্যন্ত। কিন্তু তার পরেও নিজে টেনিসের সময়হীন এক নক্ষত্র হয়ে থেকে গিয়েছেন। থেকে যাবেন।
সন্তানজন্মের সময় স্ত্রীর পাশে দাঁড়ানো কি একজন ক্রিকেটারের কর্তব্য না মানুষের?
রোহিত শর্মাদের যুক্তি যে ক্রমশ অজুহাত হয়ে উঠছে না, তার কি গ্যারান্টি?
ভিনি বাবু, মেলা রাগ করবেন না। বড়ি বড়ি অ্যাওয়ার্ডও মে অ্যায়সি ছোটি ছোটি বাঁতে হোতি রহতি হ্যায়! মাথা ঠান্ডা করুন।
বিশ্ব ক্রীড়াক্ষেত্র যে বাঁকে দাঁড়িয়ে, তাতে ভবিষ্যতের সাক্ষী মালিক, মনিকা বাত্রা, লক্ষ্য সেনদের বিকল্প পথের কথা ভাবতে শুরু করতে হবে। কমনওয়েলথ গেমসকে ভুলে অলিম্পিক, এশিয়াডের প্রস্তুতি হিসেবে পাখির চোখ করতে হবে নিজ খেলার আঞ্চলিক, মহাদেশীয় ও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপগুলোকে।
যে পথ আপনাকে এতদিন ছুটিয়ে মেরেছে, অপেক্ষার সেই হলদে সাইনবোর্ডগুলো ভুলবেন না সরফরাজ।
ব্যাট-বলের যুদ্ধ ছাপিয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ক্রিকেট-যোদ্ধার জীবন সংগ্রাম, প্রতিকূলতার পাহাড় ভেঙে লক্ষ্যে পৌঁছনোর সংকল্প, প্রত্যাবর্তনে প্রমাণ করেছেন পন্থ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved