Robbar

শক্তি চট্টোপাধ্যায়

কবিতাকে শক্তিদা বলতেন ‘জলজ দর্পণ’, তাঁর বেঁচে থাকার অবলম্বন

মানুষকে ভালোবাসবার অদ্ভুত ক্ষমতা ছিল শক্তিদার। তাঁর আবদার ফেলবার কথা আমি ভাবতেও পারতাম না।

→

এই মুহূর্তে কবি নয় বাংলায় প্লাম্বার বেশি দরকার: শক্তি-রশিদ তক্কো ও রাত্রিকালীন কবিতাভবন

মোমবাতির নিভু নিভু শিখায় বড় ফ্রেমের চশমার সেই মানুষটিকে প্রথমবার দেখা। নাম– শক্তি চট্টোপাধ্যায়।

→

শান্তিনিকেতনে পলাশ-শিমুলের আগুন লেগেছে ডালে ডালে, তখন শক্তিদা আমাদের প্রথম ক্লাসটা নিয়েছিলেন

শান্তিনিকেতন কবিতা লেখার জায়গাই নয়। শক্তি চট্টোপাধ্যায় বিশ্বভারতীতে বাংলা বিভাগে পড়াতেন যখন, বলেছিলেন একথা। সে নিয়ে নানা উষ্মাও তৈরি হয়েছিল। এই লেখা অধ্যাপক শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের শান্তিনিকেতন পর্ব। কবির মৃত্যুদিনে রোববার.ইন-এর প্রণতি।

→

যে অপরাধবোধ লেখার টেবিলে টেনে এনেছিল শক্তি চট্টোপাধ্যায়কে

পদ্য লেখার পর সমস্ত কায়িক শক্তি নিংড়ে দিয়ে শক্তি চট্টোপাধ্যায় শক্তির মড়া হয়ে মাথা এলিয়ে দেন অকাতরে লেখার টেবিলেই। আজ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন।

→