১৯৭৫ সালে বিড়লা আর্ট গ্যালারিতে আয়োজিত হয়েছিল তাঁর জীবনের প্রথম ও শেষ একক প্রদর্শনী। আজ কাফী খাঁর ১২৫-তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ নিবন্ধ।
‘পথের পাঁচালী’-রও আগে ১৯৪৯ সালের সেই প্রদর্শনী। পরে ‘গ্রাফিস’ পত্রিকায় ছাপা হয় সেই প্রদর্শনীতে জায়গা পাওয়া সত্যজিৎ রায়ের প্রচ্ছদগুলি। সত্যজিৎ তাঁর মাকে চিঠিতে লিখেছেন, ‘গ্রাফিসে বেরোনোর চেয়ে আর বড় সম্মান commercial artist এর কিছু থাকতে পারেনা।’ এ লেখায় রইল সেই চিঠিও!
একটি আন্দোলিত পদ্ম। খসে পড়ছে তার পাপড়ি। চামড়ার মলাটে সোনার রঙে ‘এমবস’ করা এক অনিন্দ্যসুন্দর রেখাচিত্র।
নারায়ণ সান্যাল শুধু বড়ো লেখক ছিলেন না, তিনি কত বড়ো মনের মানুষ ছিলেন তা এই চিঠিতে ধরা পড়ে। একটা বই যে অনেক মানুষের সমবায়ী শ্রম ও শিল্পবোধে গড়ে ওঠে তা তিনি বুঝতেন।
যায় চলে যায় হেমন্তের দিন। কোথাও শীতের জন্ম হয়ে গেছে। আর কিছুদিন পর শীতকাল। হুমায়ূন আহমেদ লেখেন সকালে। আমি আর টাকিলা খাই না।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved