Robbar

college street

শেষমেশ রেগে গিয়ে আমাকে চিঠিই লিখে ফেলেছিলেন শঙ্খ ঘোষ!

৫ ফেব্রুয়ারি শঙ্খ ঘোষের জন্মদিন। সেই উপলক্ষে এই পর্বে শঙ্খ ঘোষকে স্মরণ। জরুরি অবস্থার শঙ্খ ঘোষ তো বটেই, এই পর্বে শঙ্খ ঘোষের এমন একটি ছবিও রইল, সেখানে তিনি কান এঁটো করে হাসছেন। বিরল এই দৃশ্য! বিরল অবশ্যই তাঁর রাগটুকুও। কেন? তা পড়ুন।

→

কম বয়সে আমাদের রোববারের আড্ডা ছিল ২৮ নম্বর প্রতাপাদিত্য রোড, আশুদার বাড়িতে

নিয়মিত আসতেন প্রফুল্লদা, কলহন (গোবিন্দ চট্টোপাধ্যায়), দ্বারেশচন্দ্র শর্মাচার্য, সংকর্ষণ রায়, অজিতকৃষ্ণ বসু (অ.কৃ.ব), দেবল দেববর্মা, তাছাড়া নামী-দামি প্রকাশক ও সিনেমা জগতের অনেক মানুষ।

→

দু’বছরের মধ্যে সংস্করণ না ফুরলে অন্য জায়গায় বই ছাপার চুক্তি ছিল শরদিন্দুর চিঠিতে

শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো লেখকেরা বই দেওয়ার আগেই সমস্ত চুক্তি ও আর্থিক বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তবেই বই দিতেন। আমাদের সঙ্গেও তা-ই হয়েছিল। আমরা তাঁর প্রথম যে বইটা করলাম সেটা আগে ছিল একটি চিত্রনাট্য।

→

পূর্ণেন্দু পত্রীর বাদ পড়া প্রচ্ছদ ও দিনেশ দাসের কবিতার শ্রেষ্ঠ দিনগুলি

পূর্ণেন্দুবাবু, আমার শ্রেষ্ঠ কবিতার জন্যে আপনার আঁকা ছবি দেখলাম প্রচ্ছদটি আমার ‘কাস্তে’ কাব্যগ্রন্থের উপযুক্ত। ওটি পরের সংস্করণ ‘কাস্তে’তে ছাপা হ’লেই ভাল। কিন্তু শ্রেষ্ঠ কবিতার ওটি প্রচ্ছদ হ’তে পারে না।

→

সব প্রকাশনার যাবতীয় বইয়ের হদিশ পাওয়া যেত ‘সম্মিলিত গ্রন্থপঞ্জী’তে

বিজ্ঞাপনের নিচে ঠিকানার জায়গায় আমাদের দে’জ পাবলিশিং-এর ঠিকানা, ১৩ নম্বর বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট লেখা আছে। যদি খুব ভুল না করি তাহলে এই ‘সম্মিলিত গ্রন্থপঞ্জী’ দু-বার মাত্র প্রকাশিত হয়েছিল। ‘সম্মিলিত গ্রন্থপঞ্জী’ সংকলন ও ছাপার ভার ছিল বামাদার ওপর।

→

নিছকই একটা পত্রিকা নয়, ‘কলেজ স্ট্রীট’ আমাদের আবেগ

সাহিত্যের সব দিকে ‘কলেজ স্ট্রীট’ হাত না বাড়ালেই ভালো। বলাইবাহুল্য এই মতামতকে আমরা আদপেই গুরুত্ব দিইনি।

→

খুদে পাঠকদের জন্য মিনিবই তৈরির কথা প্রথম ভেবেছিলেন অভয়দা

তবে সত্য চক্রবর্তীর সঙ্গে জুটি বেঁধে অভয়দার আরেকটা বইও খুব জনপ্রিয় হয়– শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘এক পাত্র সুধা’। এর মূল পরিকল্পনা সত্যবাবুরই, তিনিই শক্তিদার নানা বই থেকে কবিতা বেছেছিলেন। তবে অভয়দার অনুরোধে  শক্তিদা সুনীলদাকে একটা চিঠি লিখে এ-বইয়ের সম্পাদনা করতে বললে সুনীলদা তাতে সাড়া দিয়ে সম্পাদকীয় তুল্য এক টুকরো গদ্য লিখে দেন।

→

দীর্ঘায়ু বই ও আইয়ুব পরিবার

‘আধুনিকতা ও রবীন্দ্রনাথ’ বইটির সময় আমি স্বপনদার সঙ্গেই পার্ক সার্কাসে আইয়ুবের বাড়িতে, ৫ নম্বর পার্ল রোডে গিয়েছি। বুদ্ধদেব বসুর বাড়িতে যেমন একটা পরিশীলিত সৌন্দর্যের ছাপ ছিল, আইয়ুবের বাড়িতেও ঠিক তেমনই ছিমছাম সৌন্দর্য দেখেছিলাম।

→

প্রেমের নয়, অপ্রেমের গল্প সংকলনের সম্পাদনা করেছিলেন সুনীল জানা

লীলা মজুমদারের ‘মণি-মাণিক’ বইটির প্রসঙ্গে সুনীল জানার নাম করেছিলাম। সুনীলবাবু আবার হাইস্কুলে আমাদের বাংলার মাস্টারমশাই ছিলেন।

→

মানবদার বিপুল অনুবাদের কাজ দেখেই শিশির দাশ তাঁর নাম দিয়েছিলেন– ‘অনুবাদেন্দ্র’

মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের আরেকটি অতুলনীয় কাজ আমরা ছাপতে পেরেছিলাম– ‘হরবোলা’। সম্ভবত এই নামে মানবদা একটি পত্রিকা শুরু করেছিলেন। সেই পত্রিকার নির্বাচিত রচনা ছাপা হয়েছিল এই সংকলনে।

→