কর্মভারে অসুস্থ হয়ে, ডাক্তারের নির্দেশে দার্জিলিং এসেছিলেন চিত্তরঞ্জন দাশ। পাহাড়ের হাওয়াবদলি শুশ্রূষার আশায় উঠেছিলেন নৃপেন্দ্রনাথ সরকারের ‘স্টেপ অ্যাসাইড’ বাড়িটিতে। এ বাড়িতে তাঁকে দেখতে এসেছিলেন বেসান্ট, গান্ধিজিও। কিন্তু ফেরা হয়নি তাঁর। ঠিক ১০০ বছর আগে এ-বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন দেশবন্ধু। কেমন ছিল ১০০ বছর আগের সেই শান্ত সাদা বাড়িটির স্তিমিত অনুভূতি?
মনে আছে, গ্লেনারিজে একটা টেবিলে বসে, বই পড়ছিলাম। একটা মেয়ে এসে বলল, ‘তুমি কি একা? তাহলে একটু বসি তোমার সঙ্গে?’ জানতে পারলাম, মেয়েটি মুম্বইয়ে থাকে। সিনেমাটোগ্রাফার। এবং হাতে কোনও কাজ নেই– বেকার। আমিও বললাম, আমি অভিনেত্রী, হাতে কোনও কাজ নেই, আপাতত আমিও বেকার!
ভ্রমণরসিক বাঙালি সমাজে এবং পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তর পর্যটন ক্ষেত্রে দার্জিলিংয়ের দুরবস্থা এখনও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠেনি। আজ প্রথম পর্ব
স্কটল্যান্ডের পল হ্যারিস, যে বৌদ্ধ হয়ে গুম্ফায় কাটিয়েছিল, তার সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল দার্জিলিঙেই। লিখছেন দেবাশীষ দেব
স্মৃতির দার্জিলিং মনখারাপ নিয়ে আসে। লেখায় ও ছবিতে দেবাশীষ দেব।
বিনা টিকিটে ঘুরে আসুন দার্জিলিং। লেখায় ও ছবিতে দেবাশীষ দেব।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved