Robbar

Indian writer

সাম্প্রদায়িক হাঙ্গামা থেকে বাঁচতে দিব্যেন্দুদার জীবনের দ্বিতীয় গল্পই বদলাতে হয়েছিল

পুলিসের এক কর্তা বেহুঁশ হয়ে পড়ে আছে নেশায়, নেশার ঝোঁকেই পচাগলা একটা মৃতদেহকে পুড়িয়ে দিতে হুকুম করছে কনস্টেবলদের। গল্পের এই পর্যন্ত যা আছে, ঠিকই আছে। তার পরেই বিপদ। কী সেই বিপদ?

→

জনসমক্ষে কুকথা বলায় দ্বিধাহীন মহাশ্বেতা, দেবীত্বেই আঘাত করেছেন বারবার

প্রায় কিশোরী বয়সে ‘বেঙ্গল ফেমিন’-এর মানুষদের মুখ কি সারাজীবন রয়ে গিয়েছিল তাঁর মনে? নিজের জীবনে মেয়েদের স্থান আর মেয়েদের শক্তির বোধ থেকে? তাই যখন যেখানে মানুষকে অপমানিত লাঞ্ছিত হতে দেখেছেন, অমন তীব্রভাবে গর্জে উঠেছে তাঁর কলম? ভালোবাসায়? হ্যাঁ, তার মূলে ছিল আপ্রাণ ভালোবাসা।

→

অযত্নের লেখা কখনও ছাপতে দিইনি, বলেছিলেন জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে জ্যোতিরিন্দ্র নন্দীর যে বিশেষ সাক্ষাৎকার আমরা গ্রহণ করি, সেখানে সুনীলের একটি প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে তিনি ‘হো হো’ করে হেসে প্রসঙ্গান্তরে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সুনীল বলেছিলেন, ‘এরকম শোনা যায়, আপনি নাকি একসময় রাস্তায় বাসে-ট্রামে কোনও সুন্দরী রমণীর দেখা পেলে কাউকে বুঝতে না দিয়ে তাঁকে নীরবে অনুসরণ করতেন?’

→

শ্রাবণপ্রকৃতির উচ্ছ্বাস নয়, রজনীকান্তর গানে এসেছিল শ্রাবণের মেঘক্লান্ত আলো, ভিজে নরম মাটি

দ্বিজেন্দ্রলাল বা অতুলপ্রসাদ রজনীকান্তের তুলনায় অনেক বেশি নাগরিক পরিমণ্ডলে থেকেছেন, নব্য আধুনিক সংস্কৃতির সংসর্গ করেছেন, আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক জটিলতাও তাঁদের স্পর্শ করেছে বেশি। রজনীকান্তের কাব্যে বা গীতবাণীতে যে পুরাতনের আমেজ, যে সারল্যের আনন্দ, সত্যি কথা বলার যে স্বস্তি, তা তাঁর একান্ত নিজেরই।

→

বাংলা ভাষায় লিখলেও প্রফুল্লদা সর্বার্থেই একজন সর্বভারতীয় লেখক

প্রফুল্লদার ছোটগল্প ‘বর্ষায় একদিন’ নিয়ে আমি ছবি করেছি। বিহারের প্রেক্ষাপটে লেখা এই গল্প। শুটিং করেছি ঝাড়খণ্ডে। অত্যন্ত মানবিক গল্প। দু’জন সাধারণ মানুষ, যাদের অনেক কিছুই নেই– কিন্তু আনন্দ রয়েছে।

→