Robbar

Jose Ramirez Barreto

সবুজ-মেরুন জনতা ধরেই নিয়েছে টুটুদারা ক্ষমতায় এলেই আমি ফিরে আসব মোহনবাগানে

যেদিন মোহনবাগান নির্বাচন, তার আগের দিন মুম্বই এসে মাহিন্দ্রার চুক্তিপত্রে সই করে মধ্যরাতেই ফিরে গেলাম ব্রাজিল। আর পরের দিন মোহনবাগান নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় এলেন টুটু বোস-অঞ্জন মিত্ররা।

→

একরাশ মনখারাপ নিয়ে কলকাতা ছেড়েছিলাম

মার্কোস ও তার সন্তান-সম্ভবা স্ত্রীর সঙ্গে কর্তারা যে ব্যবহার করেছিলেন, সেই অপমানও আমার পক্ষে ভোলা সম্ভব ছিল না।

→

‘মোহনবাগান দিবস’ একজন ভারতীয় ফুটবলারের কাছে যতটা আবেগের, আমার কাছেও তাই

অন্য ভারতীয় ফুটবলাররা যেভাবে ২৯ জুলাই ‘মোহনবাগান ডে’ পালন করে, আমিও সেভাবেই করেছি।

→

ডার্বির আগের দিন ইস্টবেঙ্গল টিম হোটেলে আড্ডায় বসে গেলাম বাইচুংয়ের সঙ্গে

আমি হায়াতে এসেছি শুনে বাইচুং, ডগলাস, মুসা, আলভিটোরা চলে এল সুইমিং পুল সাইডে।

→

ইংরেজি শেখাতে বাড়িতে আসতেন এক মোহনবাগান সমর্থক

রবিবার সকালে পার্ক স্ট্রিটের ‘অ্যাসেম্বলি অব গড চার্চ’-এ যাওয়াটা অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল আমার।

→

বারপুজোয় সমর্থকদের ভালোবাসার হাত থেকে বাঁচতে দৌড় লাগিয়েছিলাম টেন্টের দিকে

আমরা ফুটবলাররা সমর্থকদের এরকম পাগলামির মধ্য দিয়ে সব সময় বাঁচতে চাই।

→

আর একটুর জন্য হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছিল জাতীয় লিগ জয়

জাতীয় লিগ জিততে গেলে আমাদের শেষ ম্যাচে চার্চিলের বিরুদ্ধে জিততেই হত।

→

আশিয়ানের আগে সুভাষ ভৌমিক প্রায়ই ফোন করত আমাকে, বোঝাত ইস্টবেঙ্গলে সই করার জন্য

সুভাষ যখন ফোন করে বারবার বলছিল, আশিয়ান কাপের জন্য ইস্টবেঙ্গলে সই করতে, পরিষ্কার বলে দিয়েছিলাম, আমার পক্ষে সম্ভব নয়।

→

আর একটু হলেই সই করে ফেলছিলাম ইস্টবেঙ্গলে!

সেদিন রাতে আমাকে তুলে নিয়ে নিজেদের ডেরায় নিয়ে যাওয়ার জন্য এসেছিল ইস্টবেঙ্গল কর্তা বাবু চক্রবর্তী!

→

মোহনবাগানের ট্রায়ালে সুব্রত আমায় রাখত দ্বিতীয় দলে

সেই সময় মোহনবাগানের সেরা ফুটবলারদের রাখা হত প্রথম দলে। আর যাদের খেলার সুযোগ কম, তাদের রাখা হত দ্বিতীয় দলে।

→