টেলিগ্রামের ভাষাটা ছোট করতে হত। কারণ প্রতিটি শব্দের জন্য পয়সা দিতে হত। এমনকী, কমা ফুলস্টপের জন্যও। নবনীতা দেবসেনের দশম বিবাহবার্ষিকীতে অর্মত্য সেন বিদেশ থেকে নবনীতাকে টেলিগ্রাম পাঠিয়েছিলেন– ‘ট্রিট দিস পেপার অ্যাজ ফ্লাওয়ার।’
‘কাছের মানুষ সুচিত্রাদি’, এই স্মরণ অনুষ্ঠানে সুচিত্রাদির মেয়ে মণিকুন্তলা এসেছিল তার ব্যক্তিগত শোকাবস্থাকে পেরিয়ে। ‘হে পূর্ণ তব চরণের কাছে’ নবনীতাদিকে স্মরণ করে।
‘আকাশপজ্জন্ত ঠ্যাং’ মানে, যে মেয়ে কারও তোয়াক্কা না করে পথে বেরয়। আর সে মোটেও সতী নারী নয়।
সব বেঠিকানা মোহগুলি, সব মায়াবী বিষণ্ণতাগুলি রক্ষা করতে আমাদের অন্তরের মধ্যেও একটা আব্রু লাগে, একটা অন্তরাল।
এই লেখাটি ‘রোববার’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ২৭.১০.২০১৯-এ। মৃত্যুর সঙ্গে বোঝাপড়া করছিলেন যেন নবনীতা দেবসেন। পাঠককে প্রথমবারের মতো জানালেন তাঁর অসুস্থতার কথা, মৃত্যুমুখিতার কথা। তবুও জীবনের প্রতি উচ্ছ্বাস কমেনি তাঁর। তাই এই লেখাটিও তাঁর শেষ লেখা নয়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved