E-Robbar
প্যারিস অলিম্পিক থেকে খারাপও নয়, ভালোও নয়– এমন একটা অম্লমধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরেছেন ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা।
বোরিয়া মজুমদার ও
পদক যাঁরা পাচ্ছেন, যাঁরা পাবেন, তাঁদের কুর্নিশ জানাতেই হয়। আর যাঁরা পেলেন না, তাঁদের হার্ডওয়ার্কটাও ফেলনা নয়। সেটাও ভীষণ রকম শিক্ষণীয় একটা ব্যাপার।
উদিত বন্দ্যোপাধ্যায় ও
খেলা ও রাজনীতির শিকড় যদি মাটির গভীরে কোথাও গিঁট বাঁধা হয়ে থাকেই তবে ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের অলিম্পিক মঞ্চে করমর্দন প্রত্যাহারও তো একপ্রকার রাজনৈতিক স্টান্স– যা নেওয়ার সম্পূর্ণ অধিকার আছে ক্রীড়া প্রশাসকের।
অর্পণ গুপ্ত ও
ইতিহাস যদিও মনে রাখবে মনুর এই অদম্য লড়াইকে। যেখানে ব্যর্থতার পৃথিবী থাকবে, যেখানে সমালোচনার আস্ফালন থাকবে, সেখানে নিশ্চিত একজন মনুও থাকবেন। ভাবীকালের স্বপ্নকে আঁকড়ে। ব্যর্থতা থেকে সাফল্যের জাগরণে।
অরিঞ্জয় বোস ও
জার্মান চ্যান্সেলরকে স্যালুট না করা একান্তই ভারতীয় সিদ্ধান্ত। এবং এই প্রতিবাদ মতাদর্শগতভাবে মহাত্মা গান্ধী ও জওহরলাল নেহরুর নেওয়া নাৎসি-বিরোধী অবস্থান থেকে উদ্ভুত, তা অনস্বীকার্য।
‘ডেডিকেশন’ কাকে বলে, তার সংজ্ঞা বারবার দিয়ে গিয়েছেন বিশ্বের কিংবদন্তি খেলোয়াড়রা।
অমিতাভ চট্টোপাধ্যায় ও
প্যারিস অলিম্পিক প্রথম বা শেষ নয়। এশিয়ান গেমস, কমনওয়েলথ গেমস-সহ সমস্ত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় এমনটাই হয়ে আসছে বছরের পর বছর।