‘‘আপনার নিজস্ব কোনও চারচাকা বাহন নেই কেন প্রফুল্লদা? এতগুলো বই, রমরম করে লোকে কিনছে। ‘এখানে পিঞ্জর’– কতগুলো সংস্করণ হয়ে গেল।’’ প্রফুল্লদা উত্তর দিয়েছিলেন, ‘‘ওরা দেয়। কিন্তু বেশিরভাগই মেরে দেয় টাকা। উল্টোপাল্টা যা হোক হিসেব দেয়। মেরে কেটে গোটা তিনেক পাবলিশার অনেস্ট, বাকিরা সব আলু-পটলের কারবারি।’’
প্রফুল্লদার ছোটগল্প ‘বর্ষায় একদিন’ নিয়ে আমি ছবি করেছি। বিহারের প্রেক্ষাপটে লেখা এই গল্প। শুটিং করেছি ঝাড়খণ্ডে। অত্যন্ত মানবিক গল্প। দু’জন সাধারণ মানুষ, যাদের অনেক কিছুই নেই– কিন্তু আনন্দ রয়েছে।
আমার বাবা সুধাংশুশেখর দে তাঁর প্রকাশনা জগতে কাটানো ৫০ বছরের স্মৃতিকথা লিখছেন। বাবার সঙ্গে সেই শুরুর কথা জানতে প্রফুল্লজেঠুর কাছে যাওয়া। তখনই দেখি ৯১ বছরের লেখকের স্মৃতিতে পলি জমতে শুরু করেছে। নিজের বইয়ে সই করতে গিয়ে তিনবার কেটেছেন। আমি এই প্রফুল্ল রায়কে আগে দেখিনি। সদ্যপ্রয়াত প্রফুল্ল রায়ের স্মৃতিচারণা।
প্রফুল্ল রায়, তাঁর জীবন, লেখালিখি, চিঠিচাপাটি। দে’জ পাবলিশিংয়ের সঙ্গে বহুকালের সঙ্গ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved