Robbar

Rabindranath Tagore

বিশ্বপ্রকৃতির কাছে সামঞ্জস্যের সৌন্দর্য শিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রনাথ অনুভব করেছেন, পরিপূর্ণতা আমাদের ছোট ছোট সংকীর্ণ চেষ্টার ওপর নির্ভর করে না।

→

নন্দলাল ভেবেছিলেন, হাত-পায়ের দুয়েকটা ড্রয়িং এঁকে দিলে গুরুদেবের হয়তো সুবিধে হবে

খাতায় কয়েকটা হাত-পায়ের ডিটেল স্কেচ করে রবীন্দ্রনাথকে দিয়েছিলেন নন্দলাল।

→

মানুষের নববর্ষ আত্মসংবরণের, দুঃখস্বীকারের নববর্ষ

এই-যে নববর্ষ আজ জগতের মধ্যে এসে দাঁড়িয়েছে, এ কি আমাদের হৃদয়ের মধ্যে প্রবেশ করতে পেরেছে? এই প্রশ্ন করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ।

→

টক্সিক রিলেশনশিপ কি রবীন্দ্রনাথের লেখায় আসেনি?

মানুষের মন কেবল যুক্তির ও বিশ্লেষণের বিষয় নয়, মনে করতেন রবীন্দ্রনাথ।

→

১০টি নগ্ন পুরুষ স্থান পেয়েছিল রবীন্দ্র-ক্যানভাসে

উল্লেখ্য, বিষয় নগ্ন পুরুষ হলেও এরা বাস্তবের প্রত্যক্ষ আবেদন থেকে দূরে।

→

যে পাওয়ার স্বাদ পেলে মৃত্যুভয় চলে যায়

একদিকে অনেককে হারিয়েও আর একদিকে এককে পাওয়া যায়– এই কথাটি জানার সুযোগ আমাদের জীবনেই ঘটে।

→

রবীন্দ্রনাথ কি আড্ডা মারতেন?

বুদ্ধদেব বসু তাঁর ‘আমার যৌবন’-এ কিংবা অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘কল্লোলযুগ’-এ তরুণ সাহিত্যমোদীদের যে আড্ডা দেওয়ার বিবরণ দিয়েছেন তেমন আড্ডা থেকে রবীন্দ্রনাথ দূরে থাকতেন।

→

নিরাবরণ নারী অবয়ব আঁকায় রবিঠাকুরের সংকোচ ছিল না

এ ছবিতে সমগ্র চিত্রপট জুড়ে নগ্নিকার আবক্ষ প্রতিমা দর্শকের দিকে সরাসরি অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে। ছবিটির রচনাকাল ১৯৩৪, ডিসেম্বর।

→

আমাদের অবস্থা অনেকটা পৃথিবীর গোড়াকার অবস্থার মতো

তপোবনে ভারতবর্ষের ঋষি যে কথা বলেছেন, পল্লিগ্রামের বৈরাগী বাউলের মুখেও সেই একই কথার সুর শুনলেন রবীন্দ্রনাথ।

→