এ ব্যাপারে লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তর্ক করেছিলেন। ১৯১০-এ লক্ষ্মীনাথের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছিল ‘বাঁহী’ পত্রিকা। এই পত্রিকায় লক্ষ্মীনাথ অসমিয়া ভাষা-সংস্কৃতির নিজত্বকে যুক্তিনিষ্ঠভাবে প্রকাশ করেছিলেন।
একসময় রবীন্দ্রনাথকে ‘গুরুদেব’ সাজানো হল বলে তারপরেই সেই ‘গুরুদেব’কে ভাঙার নানা আয়োজন হল সেকালে, একালে।
রবীন্দ্রনাথকে ফাঁকিবাজ বাঙালি তাঁদের ‘আইকন’ হিসেবে তুলে ধরে নিজেদের স্বেচ্ছাচারকে অনেক সময় প্রতিষ্ঠা দিতে চান।
সুরসিক অমিতাভ চৌধুরী মুজতবা আলীকে বলেছিলেন ‘লেডি-কিলার’। আজ সৈয়দ মুজতবা আলীর জন্মদিন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথ নিজের সৃষ্টিকে, যাকে বলা চলে সাংস্কৃতিক পণ্য, নতুন মধ্যবিত্ত ও উচ্চমধ্যবিত্তের সহজ ব্যবহার্য বস্তু হিসেবেই দেখতে চাইছেন খানিকটা। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়
আজ, ১০ সেপ্টেম্বর, সুকুমার রায়ের মৃত্যু শতবর্ষ স্পর্শ করল। সে উপলক্ষে কলম ধরলেন পূর্ণেন্দুবিকাশ সরকার
‘আমি কীরকম ভাবে বেঁচে আছি’-র রচনাসময়ে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মনের একটি দিক তাকিয়েছিল পৃথিবীর কবিতার দিকে, তাঁর মনের আর আরেকটি দিক গ্রথিত ছিল নিজের বেঁচে থাকার অভ্যন্তরীণ বীজভূমির মধ্যেই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্মদিনে বিশেষ নিবন্ধ।
বিতর্কের পালে হাওয়া দিয়েছেন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পূর্ণেন্দুবিকাশ সরকার
রবীন্দ্রনাথ ধর্ষণকে নিতান্ত যৌনক্রিয়া হিসেবে দেখছেন না, দেখছেন ক্ষমতা সম্পাদন ক্রিয়া হিসেবে। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
সূর্যের শুধু দীপ্তিটাই দেখা যায়, তার প্রতি মুহূর্তের দহনটা দেখা যায় না। লিখছেন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved