Robbar

Rabindranath Tagore

পড়শির পরাজয়ে বাঁধনহীন উল্লাস! রবীন্দ্রনাথ কি তবে হেরে গেলেন, বাংলাদেশ?

আজ এতদিন পরে, রবীন্দ্রনাথকে কি আমরা তবে হেরে যেত দেব, বাংলাদেশ?

→

পিতা রবীন্দ্রনাথ তাঁর কন্যা রেণুকার স্বাধীন মনের দাম দেননি

রেণুকা অকাল প্রয়াত হলেন। রোগশয্যায় সেবাময় পিতা রবীন্দ্রনাথ। কবি রবীন্দ্রনাথ সেই শয্যায় লিখছেন ‘শিশু’ কাব্যগ্রন্থের  কবিতা। এ সবই মহিমময় ছবি। তবু পিতা রবীন্দ্রনাথকে কি ক্ষমা করা যায়!

→

এদেশে ধর্ম যে চমৎকার অস্ত্রাগার, রবীন্দ্রনাথ তা অস্বীকার করেননি

রাজধর্ম কিম্বা শাসকের ধর্ম যখন অন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ায় তখন ধর্মের অস্ত্রাগার থেকে উপযুক্ত অস্ত্র নিয়ে বিপ্লব সাধনকারী যে চরিত্রটি রবীন্দ্র-নাটকে ফিরে-ফিরে আসে তার নাম ধনঞ্জয় বৈরাগী।

→

কাদম্বরীকে বঙ্গজ লেখকরা মুখরোচক করে তুলেছেন বলেই মৃণালিনীকে বাঙালি জানতে চায়নি

রবীন্দ্র-মৃণালিনীর দাম্পত্য জীবনে রবীন্দ্রনাথের বড় আমি যেমন ছিল, তেমনই ছিল ছোট আমির জগৎ। মৃণালিনীকে লেখা রবীন্দ্রনাথের চিঠিপত্র সেই সাক্ষ্য বহন করছে।

→

পাশ্চাত্যের ‘ফ্যাসিবাদ’ এদেশেরই সমাজপ্রচলিত নিষেধনীতির প্রতিরূপ, বুঝেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

‘ভারতবর্ষীয় বিবাহ’ প্রবন্ধে ‘ফ্যাসিবাদ’ শব্দটি হিন্দু সমাজের নিয়মনীতির ক্ষেত্রে তিনি প্রয়োগ করেছিলেন।

→

দেশপ্রেম শেখানোর ভয়ংকর স্কুলের কথা লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ, এমন স্কুল এখনও কেউ কেউ গড়তে চান

বর্তমানে বিদ্যালয়ে ও বিদ্যায়তনে এই অন্ধতাকে নির্বিচারে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। উল্টো বিচার করছেন যাঁরা, তাঁদের প্রতি সবাই খড়্গহস্ত।

→

‘গীতাঞ্জলি’ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন প্রকাশক, নোবেল-সংবাদে তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত বদল

কবির নোবেল প্রাপ্তির সংবাদ পাওয়ার পরদিনই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটের অধিবেশনে কবির তড়িঘড়ি ‘ডক্টরেট’ উপাধি দানের বিষয়টিকে অনুমোদন করা হয়।

→

অসমিয়া আর ওড়িয়া ভাষা বাংলা ভাষার আধিপত্য স্বীকার করে নিক, এই অনুচিত দাবি করেছিলেন রবীন্দ্রনাথও

এ ব্যাপারে লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তর্ক করেছিলেন। ১৯১০-এ লক্ষ্মীনাথের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছিল ‘বাঁহী’ পত্রিকা। এই পত্রিকায় লক্ষ্মীনাথ অসমিয়া ভাষা-সংস্কৃতির নিজত্বকে যুক্তিনিষ্ঠভাবে প্রকাশ করেছিলেন।

→

বাঙালি লেখকের পাল্লায় পড়ে রবীন্দ্রনাথ ভগবান কিংবা ভূত হচ্ছেন, রক্তমাংসের হয়ে উঠছেন না

একসময় রবীন্দ্রনাথকে ‘গুরুদেব’ সাজানো হল বলে তারপরেই সেই ‘গুরুদেব’কে ভাঙার নানা আয়োজন হল সেকালে, একালে।

→