ঘুমপাড়ানি গান থেকে শুরু হয়ে বেডটাইম স্টোরি, ছবির বই হয়ে বেডসাইডে রাখার মতো বই বা অন্য প্রয়োজনীয় জিনিসে মানুষকে উপনীত হতে হয় জীবনের গতির সঙ্গে। এই গতির সঙ্গে পাল্লা দিয়েই এসেছে এমপিথ্রি, অডিও বুক। কিন্তু মা-ঠাকুমার ঘুমপাড়ানি গান, সুরে বা বেসুরে গুনগুনিয়ে ওঠা লুলাবাই কিংবা বাবার কোল ঘেঁষে শুয়ে গল্প শোনার আরাম অগ্রাহ্য করা যায় না এখনও।
কেরল, পশ্চিমবঙ্গ ও অন্যান্য কয়েকটি রাজ্যে ক্লাসঘরে পড়ুয়াদের বসার বিন্যাস বদলানোর আয়োজন শুরু হয়েছে। সারি সারি বেঞ্চ আর টেবিল শুরু থেকে শেষের দিকে যাবে না। অর্ধগোলাকৃতি বিন্যাসে বসানো হবে তাদের। তবে বিন্যাসের বদলই যথেষ্ট নয়। পড়ুয়া আর শিক্ষকদের মনের ভেতরে ক্ষমতাতন্ত্রের যে জগদ্দল ভার, তা না মুছলে ব্যবস্থা আর অবস্থা বদলে যাবে না।
যে মেয়েকে রবীন্দ্রনাথ ২৫০-র বেশি পত্র লিখেছেন তাঁকে এক চিঠিতে ঘায়েল করতে এছাড়া আর কী লিখতে পারতুম বলুন? এই চিঠির উত্তরে বিবি লিখল, আমি যেন সিমলা হয়ে বিলেত যাই!
নিজের লেখা নিয়ে বাড়ির বড়দের থেকে কাছ থেকে বা নতুন বউঠানের কাছ থেকে তো লাইক আশা করতেনই কিন্তু তাঁর ফ্রেন্ডলিস্টে আরও এমন কয়েকজন আছেন অন্তত একজন তো আছেনই, যাঁর কাছে থেকে লাইক কমেন্ট শেয়ারের আশায় থাকতেন কবি।
রবীন্দ্রনাথ বিষয়ে বহু বই লিখেছেন তিনি। সেখানে বারবার উঠে এসেছে রবীন্দ্রনাথের যৌনতার প্রসঙ্গটি। এবং তাতে লেখকের খ্যাতির চেয়ে বেশি জুটেছে কুখ্যাতি। কেন লিখলেন তিনি গুরুদেবের যৌনতা নিয়ে, কীভাবে যৌনতা প্রসঙ্গটি রবীন্দ্রচর্চার অন্যান্য প্রসঙ্গকে পিছনে ফেলে আকর্ষণ করল তাঁকে? এ সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিলেন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।
একটি আন্দোলিত পদ্ম। খসে পড়ছে তার পাপড়ি। চামড়ার মলাটে সোনার রঙে ‘এমবস’ করা এক অনিন্দ্যসুন্দর রেখাচিত্র।
ভারতীয় সাহিত্য যখন আন্তর্জাতিক সমাদর পাচ্ছে, সেরকমই আমরা যদি মধ্যপ্রাচ্যকে আমাদের সাহিত্য-প্রতিবেশী হিসেবে দেখি– দেখা যাবে যে হারানো এবং ক্ষয়ের ইতিহাসে আমরা একা নই। এই অঞ্চলের লোকেরাও আমাদেরই মতো বারবার শিল্পকে প্রতিরোধের অস্ত্র করেছে।
আত্মজীবনী লিখতে শুরু করেছেন ভিক্টোরিয়া। নাম দিয়েছেন ‘অটোবায়োগ্রাফিয়া’। নিজের জীবনকে ছয় খণ্ডে ভেবেছেন। এবং ভেবেছেন, সব সত্যি কথা বলবেন।
সাঁওতাল বিদ্রোহের ঠিক ৩৮ বছর পর, পাকাপাকি শান্তিনিকেতনে আসার অনেক আগে, রবীন্দ্রনাথ এই বিদ্রোহের প্রতি যে সহমর্মিতা জ্ঞাপন করেছিলেন, তা জেনে কেবল বিস্মিতই হতে হয় না, পাশাপাশি গণবৃত্তের নিরপেক্ষ ইতিহাস কথনেও রবীন্দ্রনাথকে পথপ্রদর্শক বলে মনে হয়। হুল দিবস উপলক্ষে রোববার.ইন-এর বিশেষ প্রতিবেদন।
যোগীন্দ্রনাথের একটি উল্লেখযোগ্য অথচ স্বল্পালোচিত কাজ হল রবীন্দ্র-সংগীতের সংকলন। ১৯০৮ সালে যোগীন্দ্রনাথ তাঁর ‘সিটি বুক সোসাইটি’ থেকে প্রকাশ করেছিলেন এই বইখানা। সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর এ বইটিকেই রবীন্দ্রনাথের গানের প্রথম সংকলন বলে উল্লেখ করেছেন। যোগীন্দ্রনাথ সরকারের জন্মদিনে তাঁর প্রকাশক ও সংকলক সত্তাটি নিয়ে বিশেষ এই নিবন্ধ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved