E-Robbar
মাঝে মধ্যে ঘুড়ির সুতো ছেড়ে কেবল লাটাইয়ের টানেই ব্যালেন্স করে ওড়ানো হয় ঘুড়িখানা। রাহুল দ্রাবিড়ও সে ছেড়ে খেলার লোক।
অর্পণ গুপ্ত ও
ফ্রিদার এই শরীর ইউরোপীয় রেনেসাঁসের ধাঁচে নুড নয়; দিয়েগোর কাজের মতোও নয়। এই শরীর যেন মেডিকেল-স্টাডির শরীর।
মধুজা মুখার্জি ও
ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকাকে সাফল্যের শৃঙ্গে উড়তে দেখাটাই গৌতমের মোক্ষ, গম্ভীরের স্বপ্ন।
অরিঞ্জয় বোস ও
তিনি ফের চলে যাবেন অন্তরালে। সময় কাটাবেন পরিবারের সঙ্গে। মাঝেমধ্যে তাঁকে দেখা যাবে, দেশের কোনও নাম-না-জানা স্টেডিয়ামে বসে সন্তানের খেলা দেখছেন। হয়তো মাঠে নেমে এক কিশোর ক্রিকেটারের স্টান্স ঠিক করে দিলেন।
অর্পণ দাস ও
নীরব, নিঃসঙ্গ বিদায় নয়, আলবিদা-কালে মাথা উঁচু করে রাজকীয় নিষ্ক্রমণ নিয়তি নির্ধারিত ছিল রাহুল শরদ দ্রাবিড়, রোহিত গুরুনাথ শর্মার।
রাহুল দ্রাবিড়, যাঁর নিরলস পরিশ্রম, অবিচল অধ্যবসায়কে ক্রিকেট বিধাতা অগ্রাহ্য করেছেন।