E-Robbar
কোহলি যদি অর্জুনের তীরের গতিতে ছুটে বেড়ান, তাহলে রোহিতের অস্ত্র যেন ভীমের গদা! দু’জনে একে-অপরের পরিপূরক। রোজ মার খেতে খেতে ক্লান্ত দেশবাসীকে জীবনযুদ্ধের মন্ত্র শেখান।
অর্পণ দাস ও
বৈপরীত্যে ভরা এই দুনিয়ায় পথ হারাবার সমস্ত প্রবন্ধন থাকলেও একসূত্রে বেঁধে বেঁধে থাকার ফলে এবং যে যার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার কারণেই দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছে ভারতীয় দল।
সৌরাংশু ও
সুনীল যেন নেচে বুঝিয়ে দিলেন, তিনি দেশকে, দেশের ক্রিকেটকে ততটাই ভালোবাসেন, যতটা পন্থ-কোহলি-শর্মা।
সরোজ দরবার ও
কে বলবে, এই বিরাট-রোহিতরাই ছ-মাস আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের মায়াবী রাত উপহার দিয়েছিলেন সমর্থকদের। সে মুহূর্তকে সমর্থকরা অনায়াসেই ভুলে গেলেন, অক্লেশে।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
সন্তানজন্মের সময় স্ত্রীর পাশে দাঁড়ানো কি একজন ক্রিকেটারের কর্তব্য না মানুষের?
রোহিত শর্মাদের যুক্তি যে ক্রমশ অজুহাত হয়ে উঠছে না, তার কি গ্যারান্টি?
নীরব, নিঃসঙ্গ বিদায় নয়, আলবিদা-কালে মাথা উঁচু করে রাজকীয় নিষ্ক্রমণ নিয়তি নির্ধারিত ছিল রাহুল শরদ দ্রাবিড়, রোহিত গুরুনাথ শর্মার।
অরিঞ্জয় বোস ও