গ্রেটা থুনবার্গের যাত্রাপথের কথা আমরা জানি, তবুও পৃথিবীর এই আকালে, গ্রেটার কথা বলা যেন নিজেদের প্রতিবাদের স্বপ্নকে একটু হলেও বাঁচিয়ে রাখা।
বিনা অনুমতিতে, স্বত্ব না কিনে, মূল ভাষার ধারেকাছে না গিয়ে, এবং সর্বোপরি গুগল ট্রান্সলেট জাতীয় কোনও সফ্টওয়্যারের যোগসাজসে এই যে অনুবাদকার্য সম্পন্ন হচ্ছে, এবং যেসব পাঠক পয়সা খরচ করে এই সব অনুবাদগ্রন্থ ক্রয় করছেন, তাঁরা দুধের স্বাদ ঘোলেই মেটাচ্ছেন না তো?
বাংলাদেশের সঙ্গে একদিনের ম্যাচে ৫০ ওভারই বল করলেন ক্যারিবিয়ান স্পিন বোলাররা! এই কাণ্ডকারখানা দেখে অবাক সারা পৃথিবী! এ যেন লেখালিখি ছেড়ে নিয়মিত র্যাম্পে হাঁটছেন সলমন রুশদি, যেন তবলা বাজানো ছেড়ে পায়রা পুষছেন জাকির হোসেন!
ফেসবুকের বন্ধুবৃত্তে ‘ওই তো অঢেল সবুজের সমারোহ’ থাকলেও বাস্তব জীবনের বন্ধুযাপন একেবারে বিপরীত একটি ছবি তুলে ধরে। ভালো বন্ধুত্ব কীভাবে আমাদের আরও ভালোভাবে বাঁচতে সাহায্য করে, সুখযাপনে বন্ধুত্বের অবদান কতটা– এই নিয়ে সমীক্ষা হয়েছে বিস্তর।
শান্তিনেকেতনে দেহলি ও উদয়ন ছাড়া রবীন্দ্রনাথ সম্ভবত সবচেয়ে বেশিদিন থেকেছেন কোণার্ক বাড়িতে। তাঁর সৃজনের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে এই বাড়ি। বহু স্মৃতিকথায় তার প্রকাশ।
রবীন্দ্রনাথ রামকিংকর-কে বলেছিলেন আশ্রমের ভেতরটা তুই এইরকম কাজ দিয়ে ভরে দে। আর কলকাতার পথঘাটের মূর্তি দেখে রামকিংকরের মনে হয়েছিল মেরে-কেটে খান তিনেক। বাকি আবর্জনা।
ভাবছেন, চা খাওয়ার নাম করে জ্ঞান দিচ্ছি। বিস্কুট নিয়ে লেকচার ঝাড়চ্ছি! না, মশাই! আষাঢ়ে গপ্পো ফেঁদে বসিনি। বিস্কুটের দিব্যি!
সমরেশ বসু ’৭২ সালে ঢাকা শহর ঘুরে গিয়ে পরের বছর, অর্থাৎ ১৯৭৩ সালে ‘মোক্তারদাদুর কেতুবধ’ নামে আত্মজীবনীমূলক একটি কিশোর উপন্যাস লেখেন। এই উপন্যাসে সমরেশের ঢাকার শৈশবজীবনের অনেকটাই ছবির মতো পাওয়া যায়।
আজ বুঝতে পারি, আমৃত্যু, জীবনানন্দের, এক আধুনিক শিল্পীর, তথাকথিত স্ব-বিরোধিতা আসলে যে কোনও আধুনিকের পক্ষেই মৌলিক অধিকার।
উইলিয়ামের জীবনযুদ্ধ কত বছর ধরে, আটটা উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved