‘বঙ্গদর্শনে’র মতো একটি উচ্চমানের মাসিক পত্রিকা সচল থাকা অবস্থাতেই হঠাৎ সঞ্জীবচন্দ্র আর একখানি পত্রিকা প্রকাশ করলেন কেন?
হাজার হাজার লোকের সামনে ঘটে যাওয়া সত্ত্বেও কোনও সাক্ষী-সাবুদ পায়নি প্রশাসন। ভয়ে হোক বা ভক্তিতে, কুসংস্কারের বশে কেউ সাক্ষ্য দিতে এগিয়ে আসেনি। তারা এই ঘটনাকে ‘অপরাধ’ বলে মনেই করে না।
রুগন পৃথিবীর বুকে হয়তো একদিন কয়েক হাজার কৃত্রিম পতঙ্গ প্রজনন কেন্দ্র তৈরি হবে। ঢাউস ইগলুর মতো কাচের ঘরে চোখ ধাঁধানো আলোর মধ্যে হয়তো একদিন শ্যামাপোকার চাষ হবে।
আহু দরিয়াই-কে কুর্নিশ, কিন্তু তাঁকে সামনে রেখে নারীদের বাঁচানোর নামে ইরানকে সারা বিশ্বে কালিমালিপ্ত করার পশ্চিমী চক্রান্তকে ধিক্কার।
শেষবারের মতো তালা দিলাম দরজায়। বহুবার এই ঘরে বন্ধুরা মেতেছি তরজায়। সেসব নয় আবার নতুন করে ফিরে পাওয়া যাবে। শুধু পড়ে রইল সেই শোকধ্বনিতে জেগে ওঠা মাঝরাত্তির।
অভিনয়ের জন্য অভিনেতার একটু অন্ধকার চাই। অন্ধকারেই তো অভিনয় ফোটে।
একটা ভাঙাচোরা লড়ঝড়ে গাড়ি’র মনুষ্যত্ব– নেহাতই উন্মাদ না হলে এই ছবির উদ্ভট প্লট কেউ বিশ্বাস করবে না, ‘অযান্ত্রিক’ প্রসঙ্গে বলেছিলেন ঋত্বিক।
কেমন সে ছবি, যা সংগ্রহ করার জন্যে ব্যাকুল হয়েছেন রবীন্দ্রনাথ? যার জন্য আজ থেকে প্রায় ১১০ বছর আগে খরচ করেছেন ১৫০০ টাকা?
বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর খুব সঠিকভাবেই ভারতের বিদেশনীতির ব্যাখ্যা করে আগাম বলে রেখেছিলেন, ‘হোয়াইট হাউস ডেমোক্র্যাট প্রার্থী না রিপাবলিকান প্রার্থীর দখলে গেল তা নিয়ে নয়াদিল্লি মোটেও চিন্তিত নয়। কারণ, ভারত ও আমেরিকার সম্পর্কের এতে কোনও পরিবর্তন ঘটবে না। গত পাঁচটি প্রেসিডেন্টের আমলেই ভারত ও আমেরিকার সম্পর্কের উন্নতি ঘটেছে।’
এই হলাহল পান করার অধিকার তো একমাত্র তাঁর। একমাত্র তিনিই, নীলকণ্ঠ বাগচি ওরফে ঋত্বিক ঘটক।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved