সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছবি আঁকতেন ডায়েরির পাতায়। উনি নিয়মিত ডায়েরি লিখতেন এবং তাতেই ছবিও আঁকতেন। মূলত জলরং ব্যবহার করতেন আর পেন অ্যান্ড ইঙ্ক।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি স্বপ্ন যেন আমরা সার্থক করতে পারি, এই রাজ্যের সকল দোকানের নাম, বিজ্ঞাপনের হোর্ডিং যেন লেখা হয় বাংলায়।
বাংলা বাজারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য অজস্র উৎসব সংখ্যার ভিড়ে চমৎকার ছাপা, সুন্দর প্রচ্ছদে সাজানো ‘চৌরঙ্গী’র এই সংখ্যাটি আলাদা করে যে নজর কাড়বেই, তা বলাই যায়।
পুজো সংখ্যায় না-বেরনো উপন্যাস বিক্রি হয় না, অন্তত পুজোর সময় তো হয়ই না, এই সংস্কার ভাঙতে পেরে বুদ্ধদেব গুহ খুব তৃপ্ত হয়েছিলেন।
এই শহরের শিরার শিরায় তার পদচারণা। ঈষৎ মন্থর গতিতে। সময়ের ঘষা লেগে ‘যান’ থেকে সে হয়ে উঠেছে ‘অযান্ত্রিক’। সেই ট্রামজীবনকে ধরার চেষ্টা করা হল টুকরো টুকরো ছবির কোলাজে।
ট্রাম চলে যাবে, কিন্তু তার আবছায়া অবয়বের অভ্যন্তরে ঘাপটি মেরে থেকে যাবে আমাদের দৈনন্দিন সংগ্রামের ইতিহাস, আর প্রেমের ইতিহাসও, আমাদের ক্লিন্নতার ইতিহাস, আবার আমাদের আশার ইতিহাসও।
ট্রামের মতোই আমাদেরও একটা আশ্চর্য ‘তাড়াহুড়ো বর্জিত নিয়মবিধি পালনে’র আরাম ছিল মনে হয়। এখন সব অন্যরকম।
এক মুসলিম নায়কের প্রেমে আকুল সেসব দর্শক মুহূর্তে চিহ্নিত হয়ে যায়নি তখনও ‘লাভ জিহাদি’ হিসেবে। প্রেমের সঙ্গে লাভলোকসান না থাকুক, জিহাদ যে জুড়ে থাকেই, সেকথা তো সেই লোকটাই শেখাবে এরপর।
এক বাংলার স্যর ও পাঁচ রোয়াকের ছেলের আড্ডা। বিষয়: বাংলা ভাষা ধ্রুপদী তকমা পেল।
আমবাগানে গজল-সম্রাজ্ঞীকে গোর দেওয়া হয়ে যাওয়ার পর, রাত জেগে শাহিদ লেখেন ‘In Memory of Begum Akhtar’ নামে একটি কবিতা, যে কবিতাটা পরে উৎসর্গ করেছিলেন সেলিমকে। এর বেশ কয়েক বছর পর শাহিদের একটা কবিতার বই বের হয় ‘In Memory of Begum Akhtar’ নামে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved