মহারাষ্ট্র সরকার সম্প্রতি সিদ্ধান্ত নিয়েছে– তারা স্কুলের প্রাথমিক শ্রেণিতে যুদ্ধ শেখাবে। জুন মাসের এক আদেশনামায় জানানো হয়েছে, স্কুলের নিচের ক্লাসে যুদ্ধবিদ্যা শেখানোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেম, শৃঙ্খলা এবং সামরিকবিদ্যার পাঠ দেওয়া হবে। এই পাঠ দেবেন কারা? খবরে প্রকাশ, রাজ্যজুড়ে পাঠ দেওয়ার জন্য নিয়োজিত হবেন আড়াই লক্ষ লোক, থাকবেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা।
একটু আগেই সবার অলক্ষ্যে দ্বিতীয় হাতির সওয়ারি, ২৭ বছরের টগবগে যুবক ক্যামেরাম্যানের হাতে থাকা প্যাথে সিনে ক্যামেরা নিমেষে বদলে গিয়েছিল কোচবিহার মহারাজার অস্ত্রাগার-অধ্যক্ষ সাবেদ আলির টোটা ভরা নিজস্ব বন্দুকে। আর যুবকটিও এক মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে নিঁখুত শিকারির মতন টিপে দিয়েছিল সেই বন্দুকের ঘোড়া। নিমেষের মধ্যে গুলিটা গিয়ে লাগল বাঘটার ব্রহ্মতালুতে।
আমি প্রকাশনার কাজ শুরু করার পরেই এই ধরনের বেশ কিছু বই করেছিলাম। তখনও দেখতাম এই সব বইয়ের নির্দিষ্ট একটা পাঠক আছে।
ভারতের মতো বহুভাষিক দেশে স্কুলের ছেলেমেয়েদের একটা ভাষা-সাক্ষরতা দরকার। ভারতের ভবিষ্যৎ নাগরিক হিসেবে তাদের জানতে হবে ভারতের ক’-টা প্রধান ভাষা আছে, ভারতের সংস্কৃতিতে তাদের গুরুত্ব কী রকম। ভাষা সংক্রান্ত অশিক্ষা আর কুশিক্ষাও অনেক নাগরিক সমস্যার মূলে।
গল্পকার রতন ভট্টাচার্যের জন্মদিনে রোববার.ইন-এ বিশেষ নিবন্ধ।
চা-এর সঙ্গে ‘টা’ না-হলে বাঙালির চলে না। সেই ‘টা’ কখনও বিস্কুট, কখনও বাপুজী কেক। কখনও আবার স্রেফ পাউরুটি থেকে এক গাল মুড়ি। চা খেতে খেতে আড্ডা, রাজা-উজির মারা বাঙালির চিরকেলে অভ্যাস। চায়ের গেলাসে প্রথম চুমুকে বিপ্লবের শুরু, শেষ চুমুকে বিপ্লব অস্তমিত। মাঝেমাঝে যখন চায়ের আরেক রাউন্ড এসে যায় তখন বিপ্লব দীর্ঘজীবী হয়।
চুম্বনের শান্তি-মুহূর্তের সাক্ষী হবার সুযোগ পেল না ক্লান্ত, বিভ্রান্ত, চির বঞ্চিত, অবসন্ন ভারতীয় জনগণ। দু’ ঘণ্টার সিনেমার পরিবর্তে দশ সেকেন্ডের রিল মজাতে আগ্রহী পাবলিক পেল– যা তার প্রাপ্য, সেটাই। আলাপ থেকে ঝালাতে পৌঁছনোর স্বাভাবিক বিস্তারটিকে মাঝপথে কোপ মারায় উঠল মারাত্মক ভিস্যুয়াল হেঁচকি।
‘জন অরণ্য’ ছবির এক সংলাপে যেমন বলা হয়– মাত্র দশটি খালি পদের জন্য একলক্ষ আবেদন জমা পড়েছে। এটি কোনও ষড়যন্ত্র নয়, বরং এক ভয়ংকর বাস্তবতা। ‘জন অরণ্য’ মুক্তির ৫০ বছরে বিশেষ নিবন্ধ।
কেন ফ্যান্টাসি আমাদের প্রায়শই কল্পিত মধ্যযুগের বা কল্পিত প্রাচীনযুগের গল্প বলে? কেন আমরা কল্পিত আধুনিকতা বেশি পাই না?
টর্চ ফেলল টেরিকট। কাছাকাছি চলে গিয়ে উবু হয়ে বসল। একবার বেশ জোরে শ্বাস নিল। তারপর নিজেই মেটাল ডিটেক্টর হাতে নিল। ডান্ডাটা দিয়ে টেনে আনল বস্তুটা, এবার বেশ নিচু হয়ে ঘ্রাণ নিল। গন্ধ শুকল আর কি!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved