E-Robbar
খাদ্য-বস্ত্র-বাসস্থান থেকে শুরু করে আইনি অধিকারের নানা প্রশ্নে ভারতীয় সমাজ মুখর। কিন্তু মানসিক-শারীরিক অধিকারের কথা উঠলেই অনেকে যেন দ্বিধায় ভোগেন।
অমিতাভ চট্টোপাধ্যায় ও
কে যেন খবর দেয় বাস্তুহারা মেয়েদের জন্য বিশেষ কোটা রয়েছে নার্সিং-এর ট্রেনিংয়ে। মনটা নেচে ওঠে, নিশ্চিন্ত আশ্রয় মিলবে, দু’বেলার খাবার পাওয়া যাবে, স্বপ্নের মতো ঠেকে। শুধু সিনেমা নয়, সত্যিকারের নার্স, দেশভাগের ফলশ্রুতি যিনি, অঞ্জলি আচার্য– তাঁর পেশাগত লড়াইয়ের কথাও জানুন।
অন্বেষা সেনগুপ্ত ও সীমন্তিনী মুখোপাধ্যায় ও সুপূর্ণা ব্যানার্জি ও
সাহিত্য যেন এক পা হলেও সমাজের, সভ্যতার, কিংবা সময়ের আগে-আগে হাঁটে। মানুষ নিবিষ্ট চিত্তের সাহিত্যপাঠ থেকে জীবনের অনেক চিরস্থায়ী অন্ধকার অংশে আচমকা আলোর হদিশ পেয়ে যেতে পারে। সাহিত্যের থেকে এরকমই পর্বতপ্রমাণ প্রত্যাশা রাখতেন মারিও ভার্গাস লোসা।
শুভদীপ বড়ুয়া ও
নীতি-টিতি চুলোয় গেলে সমাজের বুকে এক রকমের মন্বন্তর। সমাজবদলের ডাক কে কবে দেবেন জানা নেই, তবে এই স্মৃতি-মীন ঘুরে বেড়াক নতুন সময়ের জলে। হয়তো সেই বাঁচাবে আগামীকে, বীজধান যেমন জোগায় পরের বছরের খোরাকি। এটুকুই সামান্য এক জীবনের সম্বল, সুবলচন্দ্র দে তাঁর আত্মচরিতে সেটুকুই বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে।
সরোজ দরবার ও
নানা অনুদান বা সুযোগ-সুবিধের পরেও শহর-গ্রাম-মফস্সলের বড় অংশে সরকার-পোষিত স্কুলগুলোতে ভর্তির হার অত্যন্ত কম। পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকাতেও গজিয়ে উঠছে বেসরকারি স্কুল। সেখানে সঠিকভাবে প্রশিক্ষিত বিষয়-শিক্ষক আদৌ আছেন কি না তা নিয়ে কেউ মাথা ঘামাচ্ছেন না, দৌড়চ্ছেন ছেলেমেয়ে ভর্তি করতে। হু হু করে বাড়ছে পড়ুয়া সংখ্যা, অনেকসময় সাধ্যের অতিরিক্ত ব্যয়েও। কেন এই প্রবণতা?
অনিন্দিতা গুপ্ত রায় ও
ঢাকার জিন্দাবাহারের বাসিন্দা ছিলেন প্রথম বাঙালি চলচ্চিত্রকার হীরালাল সেন। এখানেই একসময় থাকতেন কলকাতার মহামেডান স্পোর্টিংয়ের বিখ্যাত ক্যাপ্টেন শাহজাহান। ‘পনেরো নম্বর জিন্দাবাহার’ তো মহাশ্বেতা দেবীর মামার বাড়ি। সেখানেই তাঁর জন্ম। তার পাশেই অর্থাৎ ‘ষোলো নম্বর জিন্দাবাহার’ ছিল শিল্পী পরিতোষ সেনের বাড়ি।
কামরুল হাসান মিথুন ও
ভার্গাস, আপনার লেখায় রক্তমাংসের যৌনতা থেকে বাঙালির বাপের সাধ্য নেই মুখ ফিরিয়ে নেয়। আমি চেটেপুটে খেয়েছি। আপনার গম্ভীর লেখা যে বাজারে খেয়েছে, তার একটা বড় কারণ তো অকপট দেহবাদ!
রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় ও