Robbar

Sangbad Pratidin Robbar

জয় শিব্রাম: একালের বিভেদের রাজনীতির গালে জরুরি থাপ্পড়!

‘যখন যেমন তখন তেমন’ গল্পটা শিবরামের হিন্দুসমাজের পণ্ডিতির গালে কষে থাপ্পড়। আজকের দিনে লিখলে শিবরাম জেলের ভাত খেতেন গল্প লেখার জন্য। কথাটা যে একেবারে ফালতু নয়, তার জন্য গল্পটা একবার পাঠক পড়ে এলেই বুঝবেন।

→

পকেট ফাঁকা মানে গড়ের মাঠ

শুরু হল নতুন কলাম ‘বাতাসিয়া লুপ’। হাওয়া-বাতাস নিয়েই লেখার সিরিজ। হাওয়া, যা আমাদের স্পর্শ করে যাচ্ছে। ফলে যেখানে যেখানে হাওয়া, এই কলাম সে হাওয়ার পিছু পিছু যাবে। সেই হাওয়াকে চিনবে, জানবে, বুঝবে। বন্ধুত্ব কিংবা শত্রুতা কিংবা শত্রুবন্ধুতা– কিছু একটা পাকাবে। আপাতত, হাওয়া দিচ্ছে গড়ের মাঠে। চাইলে আসুন। হাওয়া, স্পর্শ করুন।

→

আমৃত্যু ময়মনসিংহের গ্রাম্য ভাষায় কথা বলেছেন উপেন্দ্রকিশোর

‘বাংলা শিশু সাহিত্য’ যাঁদের হাতে সৃষ্টি, তাঁদের সবাইকে এক ফ্রেমে এই বনাকীর্ণ জলাভূমির যাত্রাপথে দেখতে পাওয়া যায়। রায় পরিবারের সবার মধ্যে ভাষার যে আশ্চর্য সরলতা বা প্রসাদগুণ, তার শিকড় ময়মনসিংহের মসূয়ার মাটিতে পোঁতা রয়েছে।

→

কাদরীর কবিতা সর্বজনীন হয়েও ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক হয়েও প্রেমের

তাঁর কবিতা স্বরগ্রাম সুকান্ত কিংবা নজরুলের হয়ে ওঠেনি এমনকী সমকাল-ঘনিষ্ঠ অগ্রজ সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের দিকেও গড়ায়নি। কাদরীর কবিতা, অবস্থান, কাদরীর মতোই সর্বজনীন হয়েও ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক হয়েও প্রেমের, নাগরিক হয়েও চরচরব্যাপী, একান্ত বাঙালির আবার আন্তর্জাতিক।

→

রাতে, ঝাঁটা নিয়ো না হাতে

ভারতবর্ষে গৃহ হল ব্রহ্মাণ্ডের প্রতীক। লক্ষ্মী সেখানে বাস করেন। সূর্যাস্তের পর ঝাঁট দেওয়া মানে মা লক্ষ্মীকে তাড়িয়ে দেওয়ার সংকেত। মা লক্ষ্মী যেহেতু প্রাচুর্যেরও প্রতীক তাই অন্ধকারে দামি জিনিস হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই সম্ভবত এই রূপকের জন্ম।

→

টেস্ট ক্রিকেট দু’দণ্ড শান্তি পেতে তাঁরই মুখোমুখি বসেছিল

বিদায় পুজারা। যে সময় বলা হচ্ছিল টেস্ট ক্রিকেটকে গিলে নেবে টি-টোয়েন্টি, যে সময় আইপিএলে কোটি কোটি টাকার নিলাম, সে সময়– সেই দুরন্ত ঘূর্ণির হু হু সময়ে, শুধুমাত্র টেস্ট ক্রিকেটে নিজেকে সঁপে দিয়েছিলেন চেতেশ্বর পুজারা। নিজেরই মুদ্রাদোষে আলাদা হয়েছিলেন। দ্রাবিড়ের সময়ে, দ্রাবিড় শুধু একক ছিলেন না। কিন্তু পুজারার সময়ে, টেস্ট ক্রিকেট দু’দণ্ড শান্তি পেতে তাঁরই মুখোমুখি বসেছিল নিশ্চিত।

→

অসমাপ্ত শৈশব

সে আবিষ্কার করে এদের কারও ছোটবেলা নেই। ছিল হয়তো, কিন্তু মুছে গিয়েছে। বা গোর দেওয়া হয়েছে। বোধহীন বয়সে এরা মায়ের গায়ে লেপ্টে থেকে মায়ের চোখের পাতা আর মুখের মাংসপেশির পরিবর্তন লক্ষ করেনি।

→

স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি পদে ব্যর্থতার অভিমানে কখনও আসক্তি জন্মায়নি বীণা দাসের

১৯৮৬-র ডিসেম্বরে স্রোতস্বিনী গঙ্গার তীরে হৃষীকেশ, পথচলতি মহিলার পায়ে ঠেকে একটি পচনশীল মৃতদেহ। ঠাহর করা যায় না, যায়নি, যতক্ষণ কলকাতা থেকে দীর্ঘদিন তাঁর কোনও খোঁজ না-পাওয়া পরিজন তাঁর টুকটাক ‘সামান’ চিহ্নিত করেন। ইনিই বীণা দাস, বিপ্লবী, গোটা জীবন দেশের নামে পাত করে যাঁর কপালে জুটেছিল ওই করুণ পরিণতি।

→

কেষ্ট একাই এক-শো

তিনি অভিনেতা হিসেবে সবসময় পার্শ্ব কিন্তু তীক্ষ্ণ। প্রতিনিধিত্ব করেছেন সাধারণের, কিন্তু প্রতিনিধিত্ব করেছেন অসাধারণ। তিনি টলেছেন কম, টলিয়েছেন বেশি। ভারতীয় সিনেমায় তিনি একটা যুগ, যেখানে ক্ষুদ্র ভূমিকা তুচ্ছতার সঙ্গে পরিকল্পিত হত না।

→

প্রেমের নিশ্চিত বধ্যভূমি বিয়ে, বার্ট্রান্ড রাসেলের লেখার টেবিল জানে সেই নির্মম সত্য

মানুষকে জানাতে হবে তো, কেন বিয়ে সর্বদা হয়ে যায় প্রেমের মৃত্যুর নিশ্চিত কারণ। কী জন্যে বিয়ে থেকে ঝরে যায় প্রেম?

→