Robbar

Sangbad Pratidin Robbar

শান্তিনিকেতনের পুরাতন আশ্রমিকদের রবীন্দ্রসংগীত শুনে মেহফিলে মেহফিলে গেয়েছেন সিদ্ধেশ্বরী দেবী

১৯৭৬ সালে স্ট্রোক হওয়ার পর থেকে গাইতে পারতেন না আর। এহেন শিল্পী, যে এত সংগ্রাম করলেন দু’কলি গাইতেই, গান না থাকলে তার জীবনে কী থাকে? ১৯৭৭ সালে পাড়ি দিলেন না-ফেরার দেশে। অন্য বাহিরে। সে বাহিরের গায়ে কান পেতে দাঁড়ালে হয়তো আজও খামাজে ঠুমরি শোনা যাবে।

→

থানায় আটক নেতাজিকে চা খাইয়েছিলেন নৃপেন্দ চন্দ্র, সেই স্মৃতিতেই নারায়ণগঞ্জে গড়ে ওঠে ‘বোস কেবিন’

ঢাকায় শেষ রাজনৈতিক সম্মেলনে নেতাজি হিন্দু-মুসলিম-সহ দেশের আপামর জনসাধারণকে ‘ব্রিটিশ শক্তির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত আঘাত প্রদানের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের’ আহ্বান জানান।

→

চারমূর্তির গ্রাফিক নভেল বাংলা ভাষায় উজ্জ্বল উদ্ধার

ফিল্ম ডিরেক্টর যেমন পুরো দৃশ্যগুলো এডিট টেবিলে সাজিয়ে সাজিয়ে ‘স্টোরি লাইন’ বা গল্পের মূল কাঠামো তৈরি করেন, তেমনই চিত্রশিল্পী পুরো ছবি মাথার মধ্যে সাজিয়ে নিয়ে কমিক্‌স বা গ্রাফিক নভেলের প্যানেলগুলো আঁকতে বসেন।

→

নিছক অবিচুয়ারি নয়, দূরদর্শনে লতা মঙ্গেশকর-স্মরণ ছিল তাঁর গান ও জীবনের উদযাপন

অনুষ্ঠান শেষ করেছিলাম এই বলে যে,‘যতদিন পৃথিবীতে সুর থাকবে ততদিন লতা মঙ্গেশকর থাকবেন’।

→

কলকাতায় ইংরেজ স্থাপত্যের অভিনব জলের ফোয়ারা, কিন্তু সিংহের আদল কেন?

কলের চেহারা রাজকীয় থামের মতো হওয়ার কারণ স্থাপত্য বিদ্যায় বলা হয়– থাম স্থাপত্যের অবলম্বন। সেই অবলম্বনের কথাই আবার ফিরে এল জলের কলে। সঙ্গে সিংহের যুক্ত হওয়ার মানে হল রাজকীয় বদান্যতা।

→

জানলা দিয়ে যে কথা বলতে চাই বহুকাল

তুমি হয় নিজেকে বারান্দায় মেলে রাখবে, না হলে যেদিকে দু’চোখ যায়, সব ফেলে ঠিক চলে যাবে।

→

দেওয়ালের ছোট্ট একটা খোপই যথেষ্ট

জানলা মানে যে এই ছোট গৃহকোণের সঙ্গে বিশ্বের সংলাপ, চোখের সামনে উড়ে যাওয়া মেঘ, পাখির সঙ্গে একাত্ম  ক্ষণিক  স্বাধীনতার মধুর স্বাদটুকু।

→

যারা পালিয়ে বিয়ে করেছিল, তাদের সাক্ষী শিকবাঁকানো এক জানলা

রাত আরও বাড়লে চাদর মুড়ি দিয়ে অন্য দু’-একটা  জানলার নীচে ঘাপটি মেরে অপেক্ষা করে প্রেম। যার বেশিরভাগই ভবিষ্যতে বিবাহসূত্রে পাড়াছাড়া।

→

উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর বাড়িতেই যুগে যুগে তৈরি হয়েছেন সিধু জ্যাঠারা

বস্তুত সত্যজিৎ রায়ের কল্যাণে ‘সিধু জ্যাঠা’– এই নামটাই একটা কনসেপ্ট হয়ে উঠেছে রীতিমতো।

→

যে টেবিল আসলে বৈদগ্ধ আর অশ্লীলতার আব্রুহীন আঁতুড়ঘর!

কেমন সেই টেবিল, কেমন সেই টেবিলের মন, প্রাণ, চেতনা, ভাবনা-স্রোত, যে টেবিলে বসে, তাঁর অক্সফোর্ডের বাড়িতে নীরদচন্দ্র লিখে ফেলেন ‘আত্মঘাতী রবীন্দ্রনাথ’, ‘আত্মঘাতী বাঙালী’, ‘বাঙালী জীবনে রমণী’র মতো তিনটি দুর্বার দরবারি গ্রন্থ, যাদের পাতায় পাতায় চমকে ওঠে বিদ্যুৎবাহী মেধা, মৌলিক মনন, আর বাংলা গদ্যের সাবেকি কৌলিন্য, আভিজাত্য, ধ্রুপদী ধৈবত!

→