বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ১৯৪৭ সালের ধর্মভিত্তিক বিভাজনের রেশ থেকে গিয়েছিল। কিন্তু সব কিছু সহ্য করেই বাংলাদেশ তাঁদের আপন দেশ বলে, সংখ্যালঘু নাগরিকরা মাটি কামড়ে পড়ে রয়েছেন।
মস্তিষ্কে পচন, অর্থ হয়, স্মৃতিও অথৈ জলে। একবারও মোবাইল স্ক্রিনে টাচ না করে, শেষ কোন সিনেমাটি দেখেছেন আপনি? গভীর মনোযোগে? বই পড়তে পড়তে ভুলে গেছেন সোশাল মিডিয়ার যাবতীয় ক্যাচাল?
সেই সোভিয়েত দেশও নেই, পার্টিও নেই– এই বলে নিজের মনকে বুঝিয়ে আমি বিশেষ এক মহলের জন্য সাংবাদিকতার কাজে নেমে পড়লাম।
দিলজিৎ-এর মতো কোনও পরিযায়ী এসে আবেগের সুতো ধরে টান দিলে আমাদের অন্তরাত্মা জাগে, নচেৎ শীতঘুমে ডুবে যায়। দিলজিৎ সেই ফারাকটাই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে গেলেন। বুঝিয়ে গেলেন বাঙালির আত্মদর্শনের প্রয়োজন।
স্পেশাল ইভেন্টগুলো খুব উপভোগ করতাম, যেমন, নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে সেকেন্ড চ্যানেলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, দিনটি ছিল ১৯ নভেম্বর, ইন্দিরা গান্ধীর জন্মদিন। সেবারের অনুষ্ঠানে কলকাতার বহু নামী শিল্পী যেমন ছিলেন, তেমন ছিলেন বম্বের অনেক নামজাদা সঙ্গীতশিল্পী।
কিন্তু বেড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? যে দেশে প্রতিবাদীদের বিনা বিচারে জেলে আটকে রাখা শাসকের অন্যতম ‘অস্ত্র’, তারা করবে প্রতিকার!
ঘরের মধ্যে ছবি আঁকা শেখানো যত, তার চেয়েও বেশি ছবি নিয়ে কথাবার্তা হত। আসলে ছবি আঁকার চেয়ে বড় কথা, এমনই একটা পরিবেশের মধ্যে উনি রাজনীতির বাইরে থাকতে চাইতেন। কবিতা লিখতেন। ফোটোগ্রাফি করতেন খুব ভালো। ওঁর উর্দু কবিতার বইও এখান থেকেই ছাপা হয়েছিল, যার প্রচ্ছদ আমার।
মেয়েদের ঋতুকালীন, প্রাক্-ঋতুবন্ধ বা ঋতুবন্ধ হয়ে যাওয়া শরীরের মনে আলোর রেশটুকু এই ছবি দেখার শেষে রয়ে যায়।
গ্রামীণ মহিলাদের ব্যক্তিজীবনের গোপনীয়তা বেআব্রু করার হাতিয়ার হয়ে উঠছে লুকোনো ক্যামেরা। এ ভারি লজ্জার। না, এ লজ্জা কোনও মহিলার নয়, এ লজ্জা বিকৃত পুরুষতান্ত্রিকতার!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved