Robbar

Sangbad Pratidin

ঘোর শত্রুর বিদায়বেলায় এভাবে বলতে আছে রজার ফেডেরার?

পারফর্মার-পারফর্মারে রেষারেষি বলে কিছু হয় না। মহাশত্রু-মহাপ্রতিদ্বন্দ্বী বলেও কিছু হয় না। যা হয়, থাকে যা, সে-ও বড় ছোট্ট এক শব্দ– বন্ধুত্ব!

→

সেন্ট পল ক্যাথিড্রালকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে সারা দুপুর সাপ্তাহিকীর শুটিং হয়েছিল!

প্রথমবার মহিষাসুরমর্দিনী প্রযোজনা করেন জগন্নাথ মুখোপাধ্যায় ও মালতী বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনে করেছেন– কল্যাণ ঘোষ, প্রদ্যোৎ, বিভাস পাল এবং বহুবার পঙ্কজদা, শর্মিষ্ঠাদি। প্রদ্যোৎ যেবার প্রযোজনা করেছিল সেবার দুর্গার চরিত্রে রূপদান করেছিলেন হেমা মালিনী।

→

‘আমার গানে গুরুচণ্ডালি, তোর আগে কেউ বলেনি’, বলেছিলেন সলিলদা

সলিল চৌধুরীকে নিয়ে কবীর সুমন, তাঁর দীর্ঘ সাক্ষাৎকারের একটি অংশবিশেষ, যা এতদিন অপ্রকাশিত ছিল। রোববার.ইন-এর পাঠকের কাছে হয়তো এ এক অপ্রত্যাশিত উপহার।

→

বেসরকারিকরণের শুরু দিকে রাস্তাঘাটে ছিনতাই বেড়ে গেছিল, কারণ সব লেনদেন নগদে হত

সবই সেই নতুন ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের কালো টাকা– লেনদেন চেকের মাধ্যমে না হয়ে নগদ টাকায় হত। এদের অনেকই ব্রিফকেস ভর্তি নগদ টাকাপয়সা নিয়ে ঘোরাফেরা করত।

→

বাবা শুধু পরিচয়দাতা নয়, পালনকর্তাও, কবে বুঝবে ক্রিকেট?

সন্তানজন্মের সময় স্ত্রীর পাশে দাঁড়ানো কি একজন ক্রিকেটারের কর্তব্য না মানুষের?

→

হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগানো: উমা দাশগুপ্তের দুর্গা

দারিদ্রে লালিত, আজন্ম বস্তুসুখে বঞ্চিত মেয়েটি যেন এক আশ্চর্যময়ী। সে দুয়ারের ভিখারিকে ভিক্ষা দেয় পিছনপানে সংকটের দিকে তাকাতে তাকাতে, মৃদু ভীত, অপারগ, যে সমস্যাগুলি সে এখনও পুরোপুরি বোঝে না, তাকে বুঝছে কিন্তু বুঝছে না... পিতৃতান্ত্রিক পরিবারে ভাইয়ের গুরুত্ব বেশি সে জানে।

→

‘ছত্রনত্রত্বণ্ঠত্রত্ম ঞ্ঝদ্রত্রদ্বম্’ কার কবিতার বই, জানেন?

না, শিরোনামে ভুল নেই। যদিও এই নামের কবিতার বইও নেই। তাহলে ব্যাপারটা কী?

→

লেখার টেবিল গিলে নিচ্ছে ভার্জিনিয়া উলফের লেখা ও ভাবনা, বাঁচার একমাত্র উপায় আত্মহত্যা

ভার্জিনিয়া উলফ্, ‘দ্য ডেথ অফ দ্য মথ্’ লেখার ক’দিন পরে, ওই টেবিলে আবার এসে বসলেন ১৯৪১-এর ২৮ মার্চ। তিনি নিশ্চিত, ‘দ্য ডেথ অফ দ্য মথ্’ প্রকাশিত হবে তাঁর মৃত্যুর পরে।

→

নাটককে পৃথ্বী থিয়েটারের বাইরে নিয়ে এসে খোলা মাঠে আয়োজন করেছিল সঞ্জনা কাপুর

সঞ্জনা কাপুরের সবচেয়ে বড় ক্ষমতা দেখানো এবং বিশাল কর্মযজ্ঞ সামলানোর পরিচয় আমরা পেলাম ‘ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল’-এর সময়।

→

প্রথম সংস্করণই শেষ হয়নি, তবুও কীসের প্রত্যাশায় অলোকরঞ্জনের এই বিপুল সাহিত্যকর্ম?

সার্ত্র বলেছিলেন অলোকরঞ্জনকে– ‘কবিতায় অন্যভাবে কাজ করা যায়, কিন্তু গদ্য লিখতে গেলে সামাজিক দায়িত্ব নিতে হয়।’

→