Robbar

Sangbad Pratidin

কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ছবি বাছাইতেও অংশ নিতেন বুদ্ধবাবু

বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে দেখে কেউ চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়াক, তিনি চাইতেন না মোটেই।

→

খেলিফের ‘পৌরুষ’ বিতর্ক নগ্ন করেছে ট্রান্স-মানুষদের বিরুদ্ধে সমাজের অসূয়াকে

খেলিফের প্রতি নেটিজেনের বিরুদ্ধতার কারণ তাই, আর যাই হোক, তা ‘মেয়েদের সমানাধিকারের’ দাবিতে নয়। সমস্যা অবশ্যই খেলিফের লম্বা, পেটানো পেশিবহুল চেহারা– যা বহু মানুষের মতে ‘নারীসুলভ’ নয়। অর্থাৎ, অলিম্পিক খেলার যোগ্যতা অর্জন করা ক্রীড়াবিদ পাশ করতে পারেননি আমাদের বিউটি প্যাজেন্টে। দুইক্ষেত্রেই লজ্জা আমাদের। তবুও খেলিফ জিতলেন, সোনা ছাড়া আর কীই বা পেতে পারতেন তিনি?

→

প্রচলিত ‘রাবীন্দ্রিক’ ছাঁচের ভেতরই সুতীক্ষ্ণ ‘অরাবীন্দ্রিক’ মাঝেসাঝে উঁকি মেরে যায়

নিজেকে কেন ‘রাবীন্দ্রিক’ আবরণে ঢেকে রাখলেন রবীন্দ্রনাথ অধিকাংশ সময়? সে কি গুরুদেবের গড়ে ওঠা ভাবমূর্তিকে বহন করার জন্য?

→

চলচ্চিত্র-সংগীত-সাহিত্যকে একীভূত করেছিলেন তাঁর মার্কসবাদী বীক্ষার সঙ্গে

পড়ায়-লেখায়, মানুষের সঙ্গে মেশায় যে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, তাঁকে কি আমরা অনুসরণ করিনি?

→

বাংলাদেশে সনাতনীরা এখনও বিলুপ্ত প্রজাতির সাদা গন্ডার নয়

অনেকেই পুরনো সময়ের নির্যাতনের ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে ভাগ করে নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয় তৈরি করার কাজে লিপ্ত।

→

মার্কস ও রবীন্দ্রনাথ– দুই ধারার মিশ্রণে পরিণত হয়েছেন বুদ্ধদেব

বুদ্ধদেবের মনের মধ্যে একটি আস্ত গীতবিতান সব সময়ে সংরক্ষিত ছিল অব্যর্থ উদ্ধৃতির রঙের তাস নিয়ে। একেবারে ঠিক লাইনটি ঠিক সময় ও জায়গায়, অপূর্ব অর্জুনদক্ষতায়।

→

চোখের সামনে নীরজ চোপড়াকে সোনা জিততে দেখতে চাই

পদক যাঁরা পাচ্ছেন, যাঁরা পাবেন, তাঁদের কুর্নিশ জানাতেই হয়। আর যাঁরা পেলেন না, তাঁদের হার্ডওয়ার্কটাও ফেলনা নয়। সেটাও ভীষণ রকম শিক্ষণীয় একটা ব্যাপার।

→

নিয়তির ওজন ১০০ গ্রাম, পদকহীন বিনেশ তবু জিতলেন অসংখ্য হৃদয়

ঘৃণার পৃথিবীতে ভালোবাসাকে জয় করেছেন বিনেশ। চিরকালের মতো।

→

শনিবারের চিঠির ঘোষিত রবীন্দ্র স্মরণ সংখ্যাটি বুঝিয়ে দিল সত্যিই কে কত গুরু-অনুরাগী!

আশ্বিন ১৩৪৮ সংখ্যার (১৩শ বর্ষ, ১২শ সংখ্যা) প্রচ্ছদে শনিবারের চিঠির সিগনেচার মোরগ ছোট হয়ে নেমে এল শেষের মার্জিনে। বড় করে ছবি ছাপা হল রবীন্দ্রনাথের, পাশে আনতপদ্ম।

→