Robbar

Sanjida Khatun

মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে: আমার মা সন্‌জীদা খাতুন

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে মা ছেলেমেয়ে নিয়ে আগরতলা কলকাতা হয়ে শান্তিনিকেতনে। ঈদের সময় মায়ের কিপটের মতো শুধু জর্দা পোলাও রান্না। দু’-একজন বন্ধু আসে কি আসে না। ব্যস ওইটুকুই। স্বাধীন বাংলাদেশে ফেরার পরে নানুর আশ্রয়ে কিছুদিন থেকে মা থিতু হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।ক্যাম্পাসের আবাসিক এলাকায়। প্রায় দুই দশক অন্য এক ঈদের স্বাদ।

→

দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে লেখা সন্‌জীদা খাতুনের অপ্রকাশিত চিঠি

আমাদের এই ভাগ হয়ে যাওয়া দুই বাংলার দুই ব‍্যক্তিত্ব। একজনের হাতে কলম, অন্য জনের গলায় শুধু গান। দীপেন্দ্রনাথ বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় এবং সন্‌জীদা খাতুন। দু’জনের মধ্যে ছিল এক আশ্চর্য ভালোবাসার সম্পর্ক। আজ, সন্‌জীদা খাতুনের জন্মদিন উপলক্ষে দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে লেখা সন্‌জীদা খাতুনের তিনটি অপ্রকাশিত চিঠি, রোববার ডিজিটালে।

→

সারাদিন নিমগ্ন গ্রন্থাগারে, বিকেলে সূর্যছোঁয়া গান

এই শতকের সূচনায় সন্‌জীদা খাতুন ফিরে এসেছিলেন শান্তিনিকেতনে। গবেষণার বিষয় করলেন রবীন্দ্রসংগীতের স্বরলিপির ইতিবৃত্তকে। তখন তাঁর অবস্থান পূর্বপল্লীর পঞ্চবটি বাসগৃহে।

→

যেসব আশ্রমকন্যা গুরুদেবের গান কেবল সুকণ্ঠে নেননি, ছড়িয়ে দিয়েছেন বিশ্বময়

শান্তিনিকেতনের সবার গলায় গান, সবার কানে সুর। রবীন্দ্রনাথ থাকবেন– অথচ সেখানে আশ্রমকন্যাদের গানের কথা থাকবে না!

→