শঙ্খ ঘোষ ও তাঁদের বিশাল পরিবার– প্রতি বছর গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে যেতেন মামাবাড়ি চাঁদপুর। শঙ্খ ঘোষের বড় মামা পেশায় ছিলেন ডাক্তার। শরৎকালীন ছুটিতে যেতেন দেশের বাড়ি। দেশভাগের পর কলকাতা থেকেও পুজোর ছুটিতে এসেছিলেন দেশের বাড়ি বানারীপাড়ায়।
কবিদের নিয়ে কথা উঠলেই মনে হয়, রবীন্দ্রনাথের পরে গত ৭৫ বছরের বাংলা কবিতায় ভুলে যাওয়া নিয়ে স্মৃতি-বিস্মৃতির কাজ কারবারে ভাস্করের মতো এতটা আলো কেউ ফেলেননি। রবীন্দ্রনাথের গানে কবিতায় ভুলে যাওয়ার যে অপূর্ব আসা-যাওয়া আছে তা নিয়ে আমরা যদি বসি, কত যে বাঁচার পথ পাওয়া যাবে!
এক বছর ধরে ওয়ার্কশপ, মাস পাঁচেকের রিহার্সালের পর একদিন দেবেশদা যান চেতনা নাট্যদলের মহলাকক্ষে। নাটকের অভিনয় দেখে তিনি না কি হাততালি দিয়ে উঠেছিলেন এবং সেদিনই মন্তব্য করেছিলেন যে এটা বাংলা নাটকের ইতিহাসে একটা অভিনব ঘটনা হতে চলেছে।
আমার ধারণা বাংলাদেশে এ-পারের লেখকদের আইনি পথে আমদানি করা বইয়ের চেয়ে জাল বই বেশি বিক্রি হয়।
সম্পাদক শঙ্খ ঘোষকে নিয়ে এই শেষ কিস্তি। রইল শঙ্খ ঘোষের অদেখা কিছু ছবিও।
রবীন্দ্রনাথের রচনার, বিশেষত তাঁর গান এবং কবিতার সংকলন-সম্পাদনার ক্ষেত্রে খুবই সতর্কতা প্রয়োজন।
রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিভুবনের প্রতিটি অণুমুহূর্ত কীভাবে সযত্নে দেখতে হয়, তা অনুভব করা যায় শঙ্খ ঘোষের কাজের মধ্যে।
শঙ্খ ঘোষের মতো মানুষের ক্ষেত্রে সম্পাদনার চিহ্ন দৈনন্দিনে তথা অভিব্যক্তির বিবিধ বিভঙ্গে নিরবচ্ছিন্নভাবে ক্রিয়াশীল।
‘আমি কীরকম ভাবে বেঁচে আছি’-র রচনাসময়ে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মনের একটি দিক তাকিয়েছিল পৃথিবীর কবিতার দিকে, তাঁর মনের আর আরেকটি দিক গ্রথিত ছিল নিজের বেঁচে থাকার অভ্যন্তরীণ বীজভূমির মধ্যেই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্মদিনে বিশেষ নিবন্ধ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved