দৈনন্দিনতার জাঁতাকলে পিষে গিয়ে আমরা কি অন্তর্দৃষ্টি হারিয়ে ফেলছি? লুবলুর চোখে নতুন করে এই চেনা জগৎকেই দেখি এক অচেনা বর্ণ-গন্ধ-স্পর্শের ভিতরে! প্রশ্নগুলি কাহিনির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পাশে চলতে থাকে।
‘বাংলা শিশু সাহিত্য’ যাঁদের হাতে সৃষ্টি, তাঁদের সবাইকে এক ফ্রেমে এই বনাকীর্ণ জলাভূমির যাত্রাপথে দেখতে পাওয়া যায়। রায় পরিবারের সবার মধ্যে ভাষার যে আশ্চর্য সরলতা বা প্রসাদগুণ, তার শিকড় ময়মনসিংহের মসূয়ার মাটিতে পোঁতা রয়েছে।
শুধু কাক কেন, মানুষ থেকে শুরু করে শহরের সমস্ত জীবই আজ এই আলো-দূষণের শিকার। কৃত্রিম আলোয় থাকা কাকেদের বিক্ষিপ্ত ঘুম হচ্ছে। তাদের শরীরে মেলাটোনিন হরমোনের মাত্রা কমে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে তাদের মেজাজ, দলগত ও একক আচরণ।
প্র্যাগম্যাটিক্স নামে ভাষার মারপ্যাঁচ, ভাবমূর্তির প্যাঁচঘোঁচ নিয়ে একটা জটিল আলোচনাক্ষেত্র ভাষাবিজ্ঞানীরা ভেবেছেন। ভেবেছেন ফেস থ্রেটনিং অ্যাক্ট বা এফ.টি.এ কাকে বলে! কীভাবে আমরা অজান্তেই সেই জটিল প্যাঁচালো ভাষিক সংবর্তনক্রিয়ায় অহরহ অংশ নিচ্ছি। সুকুমারের প্যাঁচাকে বুঝতে গেলে আগে এই ব্যাপারটা বুঝতে হবে।
জীবনে প্রথম প্রবন্ধ লিখেছিলাম। সাহিত্যে সুকুমার রায়ের ইলাস্ট্রেশন নিয়ে। বিশেষ করে জোর দিয়েছিলাম হাইব্রিড জন্তু-জানোয়ার বানানোর দিকটায়। সেই লেখায় রায়সাহেব আমার হাতে লেখা পাণ্ডুলিপির মার্জিনে কিছু কিছু সংশোধনী নির্দেশ দিয়েছিলেন, শিক্ষকের মতো হাতের লেখায়। বারবার ছুঁয়ে দেখেছি মার্জিনে সে হাতের লেখা।
বস্তুত সত্যজিৎ রায়ের কল্যাণে ‘সিধু জ্যাঠা’– এই নামটাই একটা কনসেপ্ট হয়ে উঠেছে রীতিমতো।
পাগলা দাশু আর ভবদুলাল বুড়ো হওয়ার বিরুদ্ধে সুকুমারের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন। লিখছেন পার্থ দাশগুপ্ত
ভাষা যেখানে পৌঁছতে অক্ষম, সেখানে সুকুমার রায় পৌঁছে গেছেন ছবি দিয়ে। সুকুমার রায়ের মৃত্যু শতবর্ষ স্পর্শ করল আজ। কলম ধরলেন ঋত্বিক মল্লিক।
‘আবোল তাবোল’– গান সাঙ্গ করে তাতা নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়বেন; তার আগে কলমের অবশিষ্ট যেটুকু কালি ছিল সেটুকুর আর কোনও প্রয়োজন নেই ভেবে, বইয়ের শেষপাতায় ঝেড়ে ফেললেন।
আজ, ১০ সেপ্টেম্বর, সুকুমার রায়ের মৃত্যু শতবর্ষ স্পর্শ করল। সে উপলক্ষে কলম ধরলেন পূর্ণেন্দুবিকাশ সরকার
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved