E-Robbar
শুধু কাক কেন, মানুষ থেকে শুরু করে শহরের সমস্ত জীবই আজ এই আলো-দূষণের শিকার। কৃত্রিম আলোয় থাকা কাকেদের বিক্ষিপ্ত ঘুম হচ্ছে। তাদের শরীরে মেলাটোনিন হরমোনের মাত্রা কমে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে তাদের মেজাজ, দলগত ও একক আচরণ।
মৌসুমী ভট্টাচার্য্য ও
প্র্যাগম্যাটিক্স নামে ভাষার মারপ্যাঁচ, ভাবমূর্তির প্যাঁচঘোঁচ নিয়ে একটা জটিল আলোচনাক্ষেত্র ভাষাবিজ্ঞানীরা ভেবেছেন। ভেবেছেন ফেস থ্রেটনিং অ্যাক্ট বা এফ.টি.এ কাকে বলে! কীভাবে আমরা অজান্তেই সেই জটিল প্যাঁচালো ভাষিক সংবর্তনক্রিয়ায় অহরহ অংশ নিচ্ছি। সুকুমারের প্যাঁচাকে বুঝতে গেলে আগে এই ব্যাপারটা বুঝতে হবে।
আনন্দময় ভট্টাচার্য ও
জীবনে প্রথম প্রবন্ধ লিখেছিলাম। সাহিত্যে সুকুমার রায়ের ইলাস্ট্রেশন নিয়ে। বিশেষ করে জোর দিয়েছিলাম হাইব্রিড জন্তু-জানোয়ার বানানোর দিকটায়। সেই লেখায় রায়সাহেব আমার হাতে লেখা পাণ্ডুলিপির মার্জিনে কিছু কিছু সংশোধনী নির্দেশ দিয়েছিলেন, শিক্ষকের মতো হাতের লেখায়। বারবার ছুঁয়ে দেখেছি মার্জিনে সে হাতের লেখা।
সমীর মণ্ডল ও
বস্তুত সত্যজিৎ রায়ের কল্যাণে ‘সিধু জ্যাঠা’– এই নামটাই একটা কনসেপ্ট হয়ে উঠেছে রীতিমতো।
নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী ও
পাগলা দাশু আর ভবদুলাল বুড়ো হওয়ার বিরুদ্ধে সুকুমারের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন। লিখছেন পার্থ দাশগুপ্ত
পার্থ দাশগুপ্ত ও
ভাষা যেখানে পৌঁছতে অক্ষম, সেখানে সুকুমার রায় পৌঁছে গেছেন ছবি দিয়ে। সুকুমার রায়ের মৃত্যু শতবর্ষ স্পর্শ করল আজ। কলম ধরলেন ঋত্বিক মল্লিক।
ঋত্বিক মল্লিক ও
১৯২৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর প্রয়াত হয়েছিলেন সুকুমার রায়। আজ তাঁর প্রয়াণ দিবস শতবর্ষ স্পর্শ করল। লিখছেন পারমিতা ভট্টাচার্য
পারমিতা ভট্টাচার্য ও