E-Robbar
এত তাড়াতাড়ি যে উত্তমকুমার চলে যাবেন, কেউ ভাবেনি, দূরদর্শন কর্তৃপক্ষও নয়। তাই তাঁর কোনও সাক্ষাৎকার গৃহীত হয়নি, হয়তো তিনি সময় দিতে পারেননি, সে ক্ষতি আমাদের।
চৈতালি দাশগুপ্ত ও
আনন্দ আর গনাদারাই সেই সময়ের পাড়া মাতিয়ে রেখেছিল, অথবা নীরবে নিয়ে নিয়েছিল ভুবনের ভার।
প্রিয়ক মিত্র ও
দ্বিতীয় পর্বে এমন একটা কথা বললেন সুপ্রিয়া দেবী, কন্ট্রোল রুমে সকলে নড়েচড়ে বসল।
অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় ও
ঋতুদার মুখের অভিব্যক্তি অনেকটা, আজকালকার ছেলেমেয়েগুলো এইসান দিগগজ পক্ব।
প্রযুক্তি এসে কি এতকালের সেই উত্তম-মূর্তিখানা গাঁইতি-শাবল দিয়ে ভেঙে দেবে? লিখছেন সম্বিত বসু
সম্বিত বসু ও