পাশের মানুষটিকে নিজের গ্রাসে টেনে নিয়ে তাকে গৌণ করে দেওয়া। এই যে একক মুখ্য মানুষ, সে কি আদতে রক্তকরবীর রাজার মতো ক্ষমতাবান তথাপি নিঃসঙ্গ নয়?
যে সাংবাদিকের হাতে এক্সক্লুসিভ যত বেশি, তিনি তত বড়। সেই হিসেবে এক্সক্লুসিভই সাংবাদিকতার ডিগ্রি।
পরিবার হোক বা রাজনীতি, শাসন আর সোহাগ খুব দূরে-দূরে থাকে না। থাকে পিঠোপিঠি।
কাজেই পাঁক লেগে যাওয়াটাই যে স্বাভাবিক, এটা বুঝতে এবং মেনে নিতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। তাই বুঝি পাঁকাল হওয়ার জন্য এত আয়াস।
দেখা এবং না-দেখা। দুই-ই পাশাপাশি। আমাদের জীবনের ঘোরতর বাস্তব, ওপেন সিক্রেট-ও।
যেখানেই দেখা হয় সেখানে বসের ভয়। এই বস এক আজব চিজ! সে যে কী করে সর্বভূতে বিরাজমান হয়, তার ঠিক নেই।
একুশ শতকের পৃথিবীতে দ্বৈত সত্তা নিয়ে বাঁচে ক'টা দেশ, জানা নেই। কেউ বাঁচুক, না-বাঁচুক, ফ্রান্স বাঁচে।
ঘৃণার পৃথিবীতে ভালোবাসাকে জয় করেছেন বিনেশ। চিরকালের মতো।
ইতিহাস যদিও মনে রাখবে মনুর এই অদম্য লড়াইকে। যেখানে ব্যর্থতার পৃথিবী থাকবে, যেখানে সমালোচনার আস্ফালন থাকবে, সেখানে নিশ্চিত একজন মনুও থাকবেন। ভাবীকালের স্বপ্নকে আঁকড়ে। ব্যর্থতা থেকে সাফল্যের জাগরণে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved